নয়টি গ্রহের নাম কি কি?

নয়টি গ্রহের নাম কি কি?

গ্রহ কয়টি ও কী কী


সৌরজগতের গ্রহের সংখ্যা আটটি। আর গ্রহগুলোর সূর্যকে ঘিরে রাখে। গ্রহ গুলো হলঃ-

১। পৃথিবী ।

২। শনি । 

৩। মঙ্গল ।

৪। বুধ।

৫। বৃহস্পতি ।

৬। শুক্র ।

৭। ইউরেনাস এবং 

৮। নেপচুন।

গ্রহের আবার উপগ্রহ রয়েছে।

সৌরজগতের গ্রহ কয়টি

সৌরজগতে গ্রহ ৯টি। যেমনঃ-

১। পৃথিবী ।

২। শনি । 

৩। মঙ্গল ।

৪। বুধ।

৫। বৃহস্পতি ।

৬। শুক্র ।

৭। ইউরেনাস ।  

৮। নেপচুন এবং 

৯। সূর্য ।

সৌরজগতের মোট উপগ্রহ কয়টি

সৌর জগতের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ২৪০ টি প্রাকৃতিক উপগ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ১৬২ টি উপগ্রহ গ্রহকে কেন্দ্র করে ঘুরছে। ৪ টি উপগ্রহ ঘূর্ণায়মান আছে বামন গ্রহ-কে কেন্দ্র করে।

 সৌরজগতের মোট গ্রহ কয়টি

বর্তমানে সৌরজগতের আবিষ্কৃত গ্রহের সংখ্যা আটটি। সেগুলো হচ্ছে যেমন বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস ও নেপচুন। আগে প্লুটোকে গ্রহের মধ্যে ধরা হলেও পরে ২০০৬ সালে ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিয়নের বিজ্ঞানীরা বামন গ্রহ তকমা দিয়ে গ্রহের তালিকা থেকে প্লুটোকে বাদ দেন। এখনো অনেকেই সূর্য থেকে সবচেয়ে দূরের গ্রহ হিসেবে প্লুটোকেই বোঝান।


নয়টি গ্রহের নাম কি কি 1

অবশ্য ব্রিটিশ জার্নাল মান্থলি নোটিশেস অব দ্য রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি তে প্রকাশিত নিবন্ধে গবেষকেরা দাবি যে করেছেন, প্লুটোর বাইরেও এখনো দুটি অনাবিষ্কৃত গ্রহ এই সৌরজগতে রয়ে গেছে।

আরও পড়ুন: নাসা নতুন ‘রিং নেবুলা’- র ছবি প্রকাশ করেছে, নীহারিকার চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে ফুলের পাপড়ি

গবেষকেরা দাবি করেছেন যে, তাঁদের এই অনুমানের ভিত্তি হচ্ছে প্লুটোর বাইরের কিছু গ্রহাণুর কক্ষপথের অস্বাভাবিক আচরণ। এই গ্রহাণুগুলো এক্সট্রিম ট্রান্স-নেপচুনিয়ান অবজেক্টস বা ইটিএনওস নামে পরিচিত। গবেষকেরা এক ডজনের বেশি ইটিএনওস দীর্ঘদিন ধরে পর্যবেক্ষণ করে দেখেছেন। সেগুলো স্বাভাবিক আচরণ করে না। এগুলো এমনভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে অবস্থান করে যেন কোনো গ্রহের মতো বিশাল বস্তুর মহাকর্ষীয় শক্তি তাদের আটকে রেখেছে।

আরও পড়ুন: বিগ ব্যাং থিওরি ও কুরআন


এই গ্রহাণুগুলো অস্বাভাবিক কক্ষপথের পরিভ্রমণ দেখে আমাদের মনে হয়েছে অদৃশ্য কোনো শক্তি তাদের কক্ষপথকে আলাদা করে ফেলেছে। এ ধরনের গ্রহের সংখ্যা কত হতে পারে তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। তবে হিসাব করলে দেখা যাবে সৌরজগতে কমপক্ষে আরও দুটি গ্রহ রয়েছে।বিজ্ঞানীদের দাবি, বিষয়টি নিশ্চিত করা সম্ভব হলে জ্যোতির্বিদ্যার জন্য তা সত্যিকারের যুগান্তকারী ঘটনা হবে। তবে এ তত্ত্বের এখনো সরাসরি কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।


Next Post Previous Post
1 Comments
  • Arman Hossain
    Arman Hossain ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ এ ৮:৫৩ PM

    খুব সুন্দর ও দরকারি একটি পোস্ট

Add Comment
comment url