পৃথিবী কিসের উপরে ভেসে আছে?
পৃথিবী যেভাবে উপরে ভেসে থাকে
আমাদের পৃথিবী কিসের উপরে ভেসে আছে ।যদি আপনি একজন কৌতুহলী মানুষ হয়ে থাকেন ।তাহলে কখনো না কখনো এই প্রশ্নটা নিশ্চয়ই আপনার মাথায় এসেছে কি তায়িত্ব ।আর যদি আপনি এই বিষয়টা ভালোভাবে জেনে থাকেন । তাহলে হয়তো আপনি এটা জানেন না যে পৃথিবী কেন সর্বদা সূর্যের চারদিকে প্রদক্ষিণ করে চলেছে ।
যদি আপনি এই বিষয়গুলো না জেনে থাকেন তাহলে আজ আপনারা জানবনে । এদিক-ওদিক এর কথা না বলে চলুন আপনাদের এই বিষয়টা ভালোভাবে বুঝিয়ে বলি । আপনারা নিশ্চয় জানেন যে পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে ।আর পৃথিবীতে নিচে কিছুই নেই একদম ফাঁকা অনন্ত মহাকাশ ।আসলে পৃথিবী এমটাই ।
তাহলে সেটা কোন শক্তি যার জন্য পৃথিবী কখনো সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ খ ছাড়তে পারে না ।আর কেন পৃথিবী সর্বদা সূর্যের চারদিকে ঘুরতে থাকে ।একবার এটা ভাবুন যে পৃথিবী যদি সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সাহায্যে ভালো থাকে ।তাহলে পৃথিবীর সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সাহায্যে সূর্যের ভিতরে ঢুকে যায় না কেন ।
আর যদি সেটা মাধ্যাকর্ষণ শক্তি না হয়ে থাকে তাহলে সেটা কোন শক্তি ।যার সাহায্যে পৃথিবী মহাকাশে ভেসে আছে। আসলে পৃথিবী কিসের উপর ভেসে আছে ।আমরা সবাই এটা জানি যে পৃথিবী নিজের কক্ষপথে ২৪ ঘন্টায় একবার ঘরে । আর এই জন্যই পৃথিবীতে দিন এবং রাত হয়ে থাকে ।একে পৃথিবীর আহ্নিক গতি বলা হয় ।
আর সূর্যের চারদিকে পৃথিবীর প্রদক্ষিণ করতে থাকে । যার ফলে পৃথিবীতে এক বছর পূর্ণ হয় ।একে পৃথিবীর বার্ষিক গতি বলে ।এবার আপনি আহ্নিক গতি ও বার্ষিক গতির মধ্যে কনফিউজড হয়ে যাবেন না ।পৃথিবীর সহ সৌরমন্ডলের সমস্ত গ্রহ সূর্যের বিশাল মাধ্যাকর্ষণ জন্য সূর্যের চারদিকে চলতে থাকে ।
এবার প্রশ্নটা হল সূর্যের মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র কিভাবে এত বিশাল হল ।চলুন বিষয়টা বুঝি ধরুন এটা মহাআকাশ এই যে অন্ধাকারে কালো কালো ফাকা জায়গাগুলো দেখছেন ।এই মহাআকাশ অনেক বড় চাদরে সমান ।যার উপরে সূর্য অনেক টা ছোট । এবং ভারি বলের সমান জায়গায় আছে যা Space টাইম । অর্থাৎ চাদরে গত তৈরি করেছে ।
আর সূর্যের দারা তৈরি এই গত কারণেই বাকি ছোট ছোট বলের মত গ্রহ গুলোর এই বড় দিকে আকৃষ্ট হতে থাকে ।অর্থাৎ চাদরে অনেক বড় মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রে নির্মাণ করেন ।বিজ্ঞানী আইনস্টাইন মহাকাশে কে মেকাজিয়াম বোঝানোর জন্য বলেছিলেন ।যাকে জেনারেল রিলেটিভিটি বলা হয় ।এই থিওরি অনুযাই Space টাইম থাকা Space বডি নিজের কিছু দূরত্বের মধ্যে হিলিউস তৈরি করে ।
যার ভিতরে কোনে পিন্ড চলে সে বড় পিন্ড চক্র কাটতে থাকে ।পৃথিবী এবং সূর্যের সাথে ও ঠিক এমনটাই হয়েছে ।পৃথিবী ও সূর্যের Space টাইম এলাকায় আসার কারণে সূর্যের চক্র কাটতে থাকে ।কিন্তু পৃথিবী সূর্যের ভিতরে প্রবেশ করে না কেন । যেমনটা আমরা সবাই জানি যে, মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সাহায্যে দুটাপিন্ড একে ওপরে আকৃষ্ট করে ।
আরও পড়ুন: পৃথিবীর আশপাশ দিয়ে উড়ে যাবে ছয়টি গ্রহাণু, গতিবেগ ঘণ্টায় ৪৪,৩৮৮ কিলোমিটার।Asteroids
আর একে অপরের সাথে ধাক্কা খেয়ে একে অপরের সাথে জুড়ে যায় । যদি একটা পিন্ডের ভার ২য় পিন্ডের তুলোনায় অনেক বেশি হয় তাহলে এমনটা হতে পারে ।তাহলে বুঝতে পারবেন সূর্য পুরোপুরি গোলাকার আর পৃথিবীর সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ এর কারণেই সূর্যের সাথে জুড়ে আছে ।
আরও পড়ুন: ডাইনোসর ছিল যাদের জলখাবার,এমন দৈত্যাকার কুমিরের সন্ধান পাওয়া গেছে
সূর্য এখন যে স্থানে উপস্থিত আছে যদি না থাকে তাহলে পৃথিবী একেবারে অনন্ত মহাকাশে ট্রাভেল করতে থাকবে ।কিন্তু সূর্য এবং পৃথিবীর ঘোড়ার গতি অনেক বেশি ।এই জন্য পৃথিবী যে সূর্যের কারবেচা পয়েন্ট থেকে ওপর কারবেচা পয়েন্ট পৌচায় ।
সূর্যের কারবেচা কারণে সেই সূর্যের গোল কারবেচা দিকে নামতে থাকে । অর্থাৎ গোল সূর্য যে কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান আমাদের পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ক্রমাগত চক্র থাকে ।আর এই কারনেই পৃথিবী সূর্যের সাথে বাধা অবস্থা মহাকাশে ঠিকে আছে ।আর এই কারণেই পৃথিবীর চারদিকে ঘুরতে থাকা স্যাটেলাইটগুলো পৃথিবীর চারদিকে চক্র কাটতে থাকে ।তারা কখনো পৃথিবী কে ছাড়ে না ।কারণ পৃথিবী গোলাকার আর সেগুলো ক্রমাগত পৃথিবীর গোলকের পৃষ্ঠতলের দিকে নামতে থাকে ।আর পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সাহায্যে পৃথিবী জুড়ে থাকে । বন্ধুরা এবার আমাকে কমেন্ট করে জানান ।