হলুদ গ্রহ কাকে বলা হয়?

 বায়ুমণ্ডলের উপরিতলে অ্যামোনিয়া কেলাসের উপস্থিতির জন্য শনি গ্রহের রং একটি ফিকে হলুদ। ধাতব হাইড্রোজেনের মধ্যে প্রবহমান তড়িৎ প্রবাহটিকে শনির গ্রহগত চৌম্বক ক্ষেত্রের উৎস মনে করা হয়।

শনি গ্রহ সূর্য থেকে আমাদের সৌরমণ্ডলের ছয় নম্বর গ্রহ । আর জুপিটার এরপর সবথেকে বড় গ্যাশ যায়নি এখনো পর্যন্ত শনিগ্রহে মোট চারটি মিশন করা হয়েছে । পায়োনিয়ার ইলেভেন ৪১৫ ১২ এবং ক্যাশ ইন ১৯৪৮ সালের মধ্যে কেবলমাত্র একটি মিশন কমিশনের মাধ্যমে শনি গ্রহকে খুব কাছ থেকে দেখা গেছে । শনি গ্রহ সম্পর্কে জানতে পেরেছিলাম এবং সব থেকে বড় চাঁদ টাইটানে সৌরমণ্ডলের একটি বিশেষ ধরনের প্রাণী রয়েছে । বিশেষ বৈশিষ্ট্য আমাদের সৌরমণ্ডলের অন্যান্য কেমন আসে তুলনায় এই সকল ক্লান্তি পাতলা এবং অস্পষ্ট । কিন্তু সেখানে তিনি এতটাই মোটা এবং পৃথিবী থেকে টেলিস্কোপ এর লক্ষ্য করা যায় । 


হলুদ গ্রহ কাকে বলা হয়
শনি গ্রহের রং একটি ফিকে হলুদ

 শনিগ্রহে ইতিহাস

হ্যালো বন্ধুরা শনিগ্রহ অজানা তথ্য যা হয়তো আগে কখনো শোনেননি এই রোমাঞ্চকর মহাযাত্রা । প্রথম আবিষ্কার কিভাবে হল ডিসকভারি তিনটে ভাগ করা যায় । প্রথম অবজারভেশন টেলিস্কোপিক অবজারভেশন এবং তৃতীয় অবজারভেশন । রাতের আকাশে কি দেখা যায় সন্ধান প্রাচীনকালে করা হয়ে গিয়েছিল প্রাচীনকালের লেখাতেই শনি গ্রহের সন্ধান মেলে । প্রাচীন গ্রিক এমনকি প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসের কথা শোনা যায় । কিন্তু অ্যাস্ট্রোলজি প্রাচীন জ্যোতিষ শাস্ত্রে উল্লেখ মেয়ে হিন্দু অ্যাস্ট্রোলজি তে উল্লেখ মিলে । তাদের মধ্যে অন্যতম একটি গ্রহ ছিল ১৪ থেকে ১৮ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে । যখন টেলিস্কোপ এর বিকাশ হয় তখন শনি গ্রহ কে প্রথম ভালোভাবে দেখা যায় ।এর আগে শনি গ্রহ খালি চোখে দেখা তো সেই সময় শনি গ্রহের সম্পর্কে কেউ জানত না । যতক্ষণ না পর্যন্ত ১৬১০ খ্রিস্টাব্দে গ্যালিলিওকে টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখেন । 

এর আগে সবাই মনে করত শনি গ্রহের দুটি রয়েছে কিন্তু টেলিস্কোপে বিকাশের পড়াশোনাকে পরিষ্কার দেখা যায় । এরপরই আমরা জানতে পারি শনি গ্রহের চাঁদ রয়েছে এরপর শুরু হয় মর্ডান অবজারভেশনে যোগ । এবং মানুষের সাহায্যে ডিটেলস স্টাডি করতে শুরু করি নাসার পাঠানো স্পেইস মিশন ইলেভেন এবং এর মাধ্যমে প্রথমবার লাইক করেছিলাম । এই মিশনের মাধ্যমে স্যাটেলাইটকে কাছ থেকে দেখলে অতীতকে জানা সম্ভব হয়নি । এবার ১৯৯৭ লঞ্চ করা হয় ক্যাসিনি হয়ে গেছে এবং যৌথ উদ্যোগে বানানো ছিল । এই মিশনকে বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছিল । এবং তার চাঁদকে স্টাডি করার জন্য এই মিশনের মাধ্যমে প্রায় ১৩ বছর পর্যন্ত করেছিল । এর মাধ্যমে শনি গ্রহ সম্পর্কে অজানা তথ্য সামনে আসে বিজ্ঞানীদের অবাক করেছিল ।  আমাদের পৃথিবী থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত । পৃথিবী থেকে প্রায় দ্বিগুণ আমাদের পৃথিবী থেকে ৫৮ কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত । সর্বপ্রথম কাজ ছিল সেটার ছবি পাঠানো সাত ভাগে বিভক্ত । প্রতিদিন একটি করে এটির সাহায্যে দেখানো হয়েছে । 

 শনিগ্রহে  রিং

শনিগ্রহে এই রিংক তৈরি হয়েছে জমা জলের ছোট ছোট পার্টিকেল তথা পাথরের টুকরো দিয়ে । এই জমা পর্টিকেলস সূর্যের রশ্মি প্লেট করে । আর এইজন্য এতবার দেখায় প্রতিদিন এর মাঝে খানিকটা করে ফাঁকা জায়গা রয়েছে এর প্রতিটি ভাগকে ক্লিয়ার ভাবে ।এত উজ্জ্বল দেখায় শনিবারের প্রতিটি দিনের মাঝে খানিকটা করে ফাঁকা জায়গা রয়েছে । এই জন্য লিঙ্গের প্রতিটি ভাগকে কিলিয়ার ভাবে দেখা যায় । এক্সপ্রেস মেশিনের সাহায্যে আমরা প্রথমবার শনি গ্রহের এত ডিটেলস দেখতে পাই । 

শনি গ্রহের চাঁদ

শনি গ্রহের টোটাল ৬২ চাঁদ রয়েছে যাদের মধ্যে ৫৩ টি চাঁদের নামকরণ করা হয়েছে । শনি গ্রহের সব থেকে বড় চাঁদ টাইটানে ৯০% দখল করে আছে ।১৮ আইটেম আপনার কখনো ভেবেছেন শনিবারের চ্যাপ্টা দেখায় । এর উত্তর এই লিংক তৈরি হয়েছে খুবই ছোট ছোট জমা বরফ দিয়ে প্রতিদিন শনি গ্রহকে প্রদক্ষিণ করে চলে । এই জন্যই এই সকল দুর্নীতির চারিদিকে এভাবে অবস্থান করে । এখন প্রশ্ন হল এই দিনে সৃষ্টি কিভাবে হলো এর উত্তর সম্পর্কে বিজ্ঞানীমহলে বিভিন্ন যুক্তি রয়েছে । কমিশনের মাধ্যমে জানা যায় সেখানে তুলনায় নবনির্মিত তৈরি হয়েছে । সেগুলো তৈরি হওয়ার পর থেকে তিনি শনি গ্রহ সম্পর্কে অবাক করা তথ্য সামনে আনে ।

হলুদ গ্রহ 

 বায়ুমণ্ডলের উপরিতলে অ্যামোনিয়া কেলাসের উপস্থিতির জন্য শনি গ্রহের রং একটি ফিকে হলুদ। ধাতব হাইড্রোজেনের মধ্যে প্রবহমান তড়িৎ প্রবাহটিকে শনির গ্রহগত চৌম্বক ক্ষেত্রের উৎস মনে করা হয়।

 যেহেতু শনি গ্রহের সূর্য থেকে আসা আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি আঘাতের ফলে এই সকল জমা পার্টিকেল ওয়াটার মলিকিউল পরিবর্তিত হচ্ছে । সে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার এর মাধ্যমে বায়ুমন্ডলে বর্ষণ হচ্ছে আর এই বৃষ্টি যেন বলা হয় । যখন প্রথমবার ভয়েজার মিশনের মাধ্যমে এই বৃষ্টিতে দেখা হয়েছিল তখন বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছিলো এই একদিন সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাবে । আগামী ৩০ কোটি বছরের মধ্যে কিন্তু কোন সিচুয়েশনে জানা যায়নি । আমাদের অনুমানের থেকে অনেকগুণ বেশি স্পীডে ধ্বংস হচ্ছে । যেখানে অনুমান করা হয় এবং আগামী ১০ কোটি বছরের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে । এরপর শনিবার আকৃতি পৃথিবীর নয় হয়ে যাবে । কিন্তু ১০ কোটি বছর অনেকদিন যখন কাছে পৌঁছায় আশাকরি অর্থাৎ একটি প্রথমবারের মত দেখা গেছিল । তখন থেকে এখনো পর্যন্ত একই রকম রয়েছে সেখানেও একই রকম একটি স্তম্ভ রয়েছে । যেটি আকৃতি এতটাই বেশি যে গোটা পৃথিবী প্রবেশ করে যাবে ।


হলুদ গ্রহ কাকে বলা হয়
শনি গ্রহের রং একটি ফিকে হলুদ

শনি গ্রহ সম্পর্কে তথ্য

 আমরা সকলেই জানি সেখানে একটি গ্যাসীয় প্লান এর অধিকাংশ হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে নির্মিত । অ্যাটমোস্ফিয়ার তৈরি হয়েছে ৯.৩৫ মলিকিউলার হাইড্রোজেন এবং ৩.২৫ হিলিয়াম দিয়ে । বাকি অংশ তৈরি হয়েছে অ্যামোনিয়া অ্যাসিটিলিন ইথেন প্রোপেন মিথেন গ্যাস দিয়ে । হিলিয়াম দিয়ে বাকি অংশ তৈরি হয়েছে অ্যামোনিয়া অ্যাসিটিলিন ইথেন প্রোপেন হস্পিতাল মিথেন গ্যাসের আচরণ এর মধ্যে ৭৬৪ পৃথিবীর সহজে প্রবেশ করতে পারবে । কিন্তু মজার বিষয় হলো এভারেজ ডেনসিটি পৃথিবীর তুলনায় কত গুণ কম । এমনকি জলের থেকে ইনটেনসিটি অর্থাৎ প্লানেট কে একটি বিশালাকার সমুদ্রের জলের উপর ভেসে থাকবে ।

 আরেকটি মজার বিষয় শনিগ্রহ সম্পূর্ণ গোলাকার ৯০০০ টাকার নিচে তুলনায় লাইটওয়েট প্লানেট খুব দ্রুতগতিতে নিজের কক্ষপথে ঘরে । একজন নারী প্রগতিতে তুফান বয়ে চলে যায় ।ঘন্টায় কত কিলোমিটার যায় জীবনের থেকেও বেশি যেখানে এক ভয়ঙ্কর মহা তান্ডব লীলা বিজ্ঞানীদের অবাক করে । শনি গ্রহের সূর্য থেকে কত দূরে অবস্থিত যার কারণে এখানে সূর্য রশ্মি সূর্যের মধ্যে থাকে পুড়িয়ে দেয় ।এবং সেখানে কম্পোজিশন তাহলে জুপিটারের তুলনা এত ভয়ংকর কেন যার উত্তর মেলে ক্যামেরার সাহায্যে । ইনভার্টেড ক্যামেরার সাহায্যে দেখা যায় অধিকাংশ সৃষ্টির প্রধান কারণ একটি নিদর্শন রয়েছে যা তৈরি করে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার ম্যাগনেটিক । এবং পৃথিবীর তুলনায় কম জোর শনিবারের সবথেকে অদ্ভুত জিনিস হল ইন্টিরিয়ার ইন্টিরিয়ার শনি গ্রহের মধ্যে প্রবেশ করবে । 

তাপমাত্রা এবং একজন স্পেশাল বাড়তে থাকবে । অন্তর্দৃষ্টির হয়েছে হাইড্রোজেন হিলিয়াম দিয়ে একটি বিশেষ ধরনের তরল পদার্থ । কেন্দ্রস্থলে তাপমাত্রা ১১৭০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে যে সূর্যের তাপমাত্রা দ্বিগুণ । সূর্য থেকে ১৫  কোটি কিলোমিটার দূরে অবস্থিত শনি গ্রহের তাপমাত্রা -১৭৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস । অপরদিকে কেন্দ্রস্থলে তাপমাত্রা এত অধিক জাতীয় পর্যায়ের ভিতরে কতটা রয়েছে যাতে এত গরম তৈরি করছে । মিশনের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি জুপিটারের নিগ্রো দেশ নেই যেখানে গণমানুষের থাকা অসম্ভব । কিন্তু আমাদের সৌরমণ্ডলের পৃথিবীর সবথেকে সুন্দর প্লানেট আপনারা কি মনে করেন কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ।

 স্টাডি করার জন্য প্রায় অসম্ভব করে চলেছে এর পর ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৭ প্রেসক্লাবকে শনি গ্রহের মধ্যে ফেলে দেয়া হয় । যদিও এটি ছেড়ে দেওয়া যেত কিন্তু বিজ্ঞানীরা মনে করেন শনি গ্রহের চাঁদ টাইটানে থাকতে পারে । ক্যাসিনো ব্যাটারি তৈরি হয়েছিল ২৩৮ দিয়ে একটি রেডিও একটিভ আইটেল আইটি ক্ষতি করতে পারত । তাই ক্যাসিনি ঘরের ভিতরে ফেলে দেওয়া হয় যেখানে ধনী-গরীব মসজিদে গিয়ে এর একটি অংশে পরিণত হয়েছে । 

সাড়ে তিনশো বছর ধরে বৃহস্পতির বুকে চলছে ভয়ংকর ঝড় কিন্তু কেনো?

শুক্র গ্রহতে থাকতে পারে প্রাণ, মেঘের উপরের স্তরে, জানাল গবেষণা

সৌরজগতেই পাওয়া গেলো রহস্যময় গ্রহ যার নাম প্লানেট নয়! Planet Nine


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url