জ্যোতির্বিজ্ঞান এর জনক কে?

 

জ্যোতির্বিজ্ঞান এর জনক

বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংয়ের মতে আধুনিক যুগে প্রকৃতি বিজ্ঞানের এতো বিশাল অগ্রগতির পেছনে গ্যালিলিওর চেয়ে বেশি অবদান আর কেউ রাখতে পারেননি। তাঁকে আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক, আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক এবং এমনকি আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।

লুক স্কাইওয়াকার এবং হান সোলো-এর আগে তারা গ্যালাক্সিগুলির পূর্বের ডিফেন্ডারে ছিলেন । গ্যালিলিও টেলিস্কোপের পথপ্রদর্শক ছিলেন একজন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী এবং ধর্মপ্রাণ খ্রিস্টান তিনি । তাঁর জীবনের বেশিরভাগ সময় এই ধারণাটিকে রক্ষা করতে কাটিয়েছিলেন যে সূর্য মহাবিশ্বের কেন্দ্রে ছিল তবে গির্জা । ১৬০০-এর দশকের গোড়ার দিকে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতেন যে বাইবেল শিখিয়েছে । যে পৃথিবী মহাবিশ্বের কেন্দ্র। রোমান ইনকুইজিশন তার বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বিরুদ্ধে শাসন করেছিল । এবং গ্যালিলিও বাইবেল অধ্যয়নে সাহায্য করতে পারে বলে বিশ্বাস করতে ।অস্বীকার করেন এবং ১৬৩৩ সালে ৭০ বছর বয়সে তিনি বিশ্বাস করেন। তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত গৃহবন্দী করা হয়েছিল ৯ বছর পরে গ্যালিলিও একজন প্রাথমিক খ্রিস্টান ধর্মতত্ত্ববিদকে উদ্ধৃত করেছিলেন । যে ঈশ্বর তার কাজের মধ্যে প্রকৃতির দ্বারা পরিচিত এবং মতবাদ দ্বারা এটি প্রকাশ করা হয়েছে । শব্দ অভিজ্ঞতার বই যা motb পরিদর্শন করে ইতিহাসকে আকার দেয়। টিভি এই ঐতিহাসিক শর্ট ফিল্ম প্রচারণা দেখার জন্য ফিল্ম বিজ্ঞাপন এবং বইয়ের সাথে আলাপচারিতায় অংশ নিন এই শরত্কালে বাইবেলের যাদুঘর দ্বারা আপনার কাছে বইটি একসাথে আনা হয়েছে।


জ্যোতির্বিজ্ঞান এর জনক কে?
গ্যালিলিও

আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক 

গ্যালিলিও গ্যালিলি একাধারে একজন পদার্থবিজ্ঞানী জ্যোতির্বিজ্ঞানী গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক ছিলেন । রেনে বৈজ্ঞানিক বিপ্লব এর সাথে কিভাবে সম্পৃক্ত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এর মতে আধুনিক যুগে প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের অগ্রগতির পেছনে গ্যালিলিওর চেয়ে বেশি অবদান রাখতে পারেননি । তাকে আধুনিক জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক এবং এমনকি আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে । গ্যালিলিওর আবিষ্কার গুলি সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে ইটালিয়ান বিজ্ঞানের জন্য । অন্য যে কোন বিজ্ঞানী তুলনায় অনেক বেশি এগিয়ে আছেন ১৫৬৪ সালে জন্ম হয় তার । সেখানকার ইউনিভার্সিটিতেই পড়াশোনা করতেন তিনি কিন্তু অর্থনৈতিক কারণে তাকে ১৫৯৮ সালে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি যোগদান । ইউনিভার্সিটি ফ্যাকাল্টি পর্যন্ত তার কর্মস্থল এবং উল্লেখযোগ্য বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার আবিষ্কার করেন । তিনি যন্ত্রসংক্রান্ত দার্শনিক অ্যারিস্টোটল বলেছেন হালকা জিনিস এর তুলনায় দ্রুত চালু ছিল কিন্তু প্রমাণ করেন । এ ধরনের ঠিক নয় দুটো জিনিস দিতে পারে সামান্য স্থানচ্যুত হলে একসঙ্গে উচ্চতা থেকে ছাড়লে ভালা জিনিস একই সময়ে মাটিতে পড়ে প্রিয় হালকা জিনিস ফেলে এবং নিজের ধারণা সত্যি বলে প্রমাণ করেন । এটি ছিল উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার হয় তার চেয়েও বড় কথা এসব পরীক্ষার সাহায্যে সমীকরণ করতে সক্ষম হন ।

আরও পড়ুন: এরোপ্লেন কে আবিষ্কার করেন?

আধুনিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অবদান অনস্বীকার্য আর মানুষ বিশ্বাস করবে গ্যালিলিও প্রমাণ করেছেন । এ ধারণা ভুল শক্তি পরিহার করা সম্ভব হয় তাহলে যে কোনো বস্তুর নির্দিষ্ট সময় ধরে চলতে পারে সবচেয়ে বিখ্যাত আবিষ্কার শিশুর মানসিক বিকাশের সুযোগ বাংলাদেশীদেরও ছিল । একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী প্রথম আধুনিক সূর্যকেন্দ্রিক সৌরজগতের প্রদান করেছিলেন । কোন প্রমাণ করেন কোন প্রমাণ করতে পারেননি তিনি তা প্রমাণ করে দেন তার আগেই আবিষ্কৃত হয় এবং যিনি সম্পর্কে খুব সামান্য কিন্তু তিনি প্রতিবার সেজন্য তার কাজ একটু আটকে থাকেনি । ওটার তুলনায় অনেক উন্নত টেলিস্কোপ আবিষ্কার করেছেন । গ্যালিলিও টেলিস্কোপ আবিষ্কার করেন মহাকাশের পর্যবেক্ষণ এবং এক বছরের মধ্যে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারেন । পরীক্ষা করে দেখতে পেলেন চাঁদ পৃথিবীকে কেমন দেখায় আসলে ওটা মসৃণ নয় । আছে তাদের দিকে তাকিয়ে দেখলেন ওগুলো আসলে দুধের তৈরি নয় বরং লক্ষ কোটি তারার মেলা খালি চোখে প্রায় দেখাই যায়না । এর পর্ব সমূহ দিকে নজর দিলে নিয়ে নিও দেখতে পেলেন শনি গ্রহকে গোল করে ঘিরে রেখেছে কিছুতেই তাকে কেন্দ্র করে ঘুরে বেড়ায় । তারা চাঁদ সূর্যের দিকে নজর দিয়ে সৌর কলঙ্কে দেখতে পাওনি কেন অন্যরা আগেই পর্যবেক্ষণ করেছেন । 

আরও পড়ুন: জোতির্বিদ্যা কি?

কিন্তু গ্যালিলিও বিষয়টাকে মানুষের গোচরে আনেন শুক্র গ্রহের মতো গ্রহের দোষ আছে এমনি দেখতে পান । তিনি এসব আবিষ্কারের ফলে তাদের মতবাদ সত্যি বলে প্রমাণ হয় । প্রতিষ্ঠিত হয় যে পৃথিবীর সমস্ত গ্রহ নক্ষত্র সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে । আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত হয়েছেন খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের থেকে নির্দেশ দেয়া হয় এর ফলে নিরুপায় হয়ে বসে থাকতে হয় । স্বরবৃত্ত হিসেবে অভিষিক্ত ধর্মের প্রধান ধর্মগ্রন্থ ভ্যাটিকান সিটিতে প্রধান কার্যালয় অবস্থিত পরিধিস্থ বিধিনিষেধ তুলে নেন তিনি মনে করতেন । গবেষণাধর্মী লেখা রয়েছে সেটি প্রকাশ সংক্রান্ত অনুমতি নিয়ে তারপরও বই প্রকাশ হওয়ার পর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে তার । এবং ১৬০০ সালের নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করার অপরাধে বিচারের জন্য ধরে আনা হয় । কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনো কঠিন শাস্তি পেতে হয় না কিছুদিন নিজের বাড়িতে গৃহবন্দী হয়ে কাটাতে হয় পরে আরও একবার শাস্তি পেতে হয় ।৭০ বছরের বৃদ্ধ বিজ্ঞানী কে বলা হয় পৃথিবী সূর্যের চারদিকে নয় বরং সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে এই কথাটা বলতে হবে তাকে । তাড়িয়ে কিন্তু এমনটা কখনোই বলেনি বরং উল্টোটাই বলেছেন তিনি উল্লেখ করেন তিনি প্রত্যাখ্যান করেননি । আমাদের আজকের আয়োজন কেমন লাগলো তা কমেন্ট করে জানান ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url