তারা খসা দেখলে কি হয়

 আকাশ থেকে তারা খসে পরা বা তারার হাঁটার ঘটনাটা খুব স্বাভাবিক। আকাশে ছুটে চলা তারারা ছোট ছোট গ্রহাণু, ধুলিকণা, ছোট বড় শিলা-খণ্ড যেগুলো কোনো গ্রহ বা নক্ষত্র থেকে বিচ্যুত হয়েছে। ছোট শিলার খণ্ডগুলো সহজ স্বাভাবিকভাবেই মহাশূন্যে ভাসতে থাকে।


তারা খসা দেখলে কি হয়
তারা খসা

তারা খসা

মেঘমুক্ত আকাশের দিকে তাকালে অনেক আরবিন্দ মিটমিট করে জ্বলতে দেখা যায় এগুলোকে নক্ষত্র বলা হয় । আর যখন রাতের মেঘমুক্ত আকাশে অনেক সময় মনে হয় যেন নক্ষত্র ছুটে যাচ্ছে বা কোন নক্ষত্র যেন এইমাত্র খসে পড়ল ।এই ঘটনাকে নক্ষত্র পতন বা তারা খসে পড়া বলে । ভাগ্য বদলাতে কিনা চাই প্রত্যেকটি মানুষ এই তার ভাগ্য বদলাতে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছে । তবে  বেশিরভাগ মানুষই বিশ্বাস করে যে কঠোর পরিশ্রম ছাড়া এমন কিছু জিনিস আছে যে ভাগ্য বদলে দিতে পারে । এবং তার মধ্যে একটি হলো তারাখসা শুটিং স্টার তাকে নিয়ে ব্যাপারটা কমবেশি আমরা সবাই জানি । 

এটা প্রচলিত আছে যে তারা খসা যাওয়ার সময় চোখ বন্ধ করেই যা চাওয়া যায় সেটা নাকি পাওয়া যায় । তবে শুধু বাংলাদেশেই নয় পৃথিবীর সমস্ত জায়গাতেই রাখার ইচ্ছা পূরণের ক্ষমতার কথাটি প্রচলিত আছে । কিন্তু কেউ কি কখনো ভেবে দেখেছে যে তারা খসা টি আসলে কি এটি সত্যিই কি কোন তারা খসে যাওয়া অংশ । এবং সত্যায়িত পূরণ করতে পারে আসুন দেখে নেওয়া যাক এই তার পিছনে থাকা আসল রহস্য কি মহাকাশে প্রচুর পরিমাণ শিলা বিদ্যমান রয়েছে । 

তাদের সাধারণত ক্ষুদ্র বালুকণা থেকে শুরু করে গল্পের মধ্যে থাকে যেহেতু পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরছে । তাই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ অঞ্চলের মধ্যে দিয়ে অগ্রসর হয় এবং যখন বায়ুমণ্ডলের সংস্পর্শে আসে তখন তারা অভিকর্ষের টানে উচ্চভূমির মধ্যে দিয়ে ছুটে যায় । বায়ুমণ্ডলে উত্তপ্ত হয়ে উঠতে শুরু করে এবং তারপর তারা ওঠে এই ঘটনাটিকে এবং আমরা তার বলে থাকি । প্রতিদিন বায়ুমণ্ডলের সংস্পর্শে আসে এবং উল্কাপাত কেবলমাত্র রাতেই দেখা যায় । 

তবে যেহেতু আমরা একবারে আকাশের দিকে তাকাতে পারি যেহেতু প্রতি ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে একটি উল্কা থাকার সম্ভাবনা থাকে । প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট সময়ে রাতের আকাশে একটি বৃহৎ সংখ্যক উল্কাপাত দেখা যায় । এই ঘটনাটিকে উল্কাবৃষ্টি বলে যখন পৃথিবী সূর্যের চারপাশে তার কক্ষপথে ঘোরার সময় ধুমকেতু দ্বারা বেষ্টিত ধ্বংসাবশেষের পথ অতিক্রম করে তখন এই ঘটনাটি ঘটে । 

সুতরাং এই কারণে হয় তবে যেকোনো রাতে সাধারণত ভোরের দেখা যায় । নামকরণ করা হয় উদাহরণস্বরূপ প্রদর্শিত হয় এটা গুরুত্বপূর্ণ উল্কাবৃষ্টি গুলির উপর ভিত্তি করে করা হলেও এরা কোন নক্ষত্র নক্ষত্র থেকে উদ্ভূত হয় না । তারা শুধু ধূমকেতুর কক্ষপথ সাথে মিলিত হওয়ার কারণে আকাশের সেই অংশ থেকে আগত বলে মনে হয় । সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে যে আমরা যাতে তারা খসা শুটিং স্টার বলে থাকি তারা আসলে মহাকাশে ভাসমান বিভিন্ন ছোট বড় বস্তু বায়ুমণ্ডলের সংস্পর্শে আসার পর উত্তপ্ত হয়ে ওঠে । যদিও বেশির ভাগই পৌঁছনোর আগে বায়ুমন্ডলে ছারখার হয়ে যায় ।

আরও পড়ুন: উল্কা কাকে বলে? উল্কাপাত ও উল্কাবৃষ্টি কি

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই তারা কি সত্যিই আমাদের ইচ্ছে পূরণ করতে পারে সোজা কথা হচ্ছে না । তারা খসা আমাদের ইচ্ছে পূরণ করতে পারে না এটি শুধুমাত্র অনেকে বিশ্বাস করে না তবে হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই । কারণ আপনার ইচ্ছে পূরণ করা আপনার স্বপ্ন সার্থক করা এবং আপনার ভাগ্য বদলানো সবকিছুই আপনার ট্যালেন্ট । আপনার হার্ডওয়ার্ক আপনার ডেডিকেশন এবং আপনার কনফিডেন্স এর উপর নির্ভর করে তাই তারা খসা আমাদের ইচ্ছে পূরণ করতে না । 

পারলেও এটি যেহেতু মহাজাগতিক স্থান পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল  প্রবেশ করে তাই এর অধ্যয়ন ও গবেষণা মহাজাগতিক গঠন বা অন্যান্য অনেক গ্রহের উৎপত্তি । সেই সাথে তাদের গঠন সম্পর্কে আমাদের বুঝতে সাহায্য করে এখনো পর্যন্ত মানুষের পক্ষে সরাসরি অন্য কোনো গ্রহে পৌঁছানো সম্ভব হয়নি । কিন্তু সেই গ্রহ থেকে উৎপন্ন উলকা পৃথিবীতে এসে সেই গ্রহের গঠন এবং উৎপত্তি সম্বন্ধে আমাদের নানা ইঙ্গিত দিচ্ছে । আর তার ভিত্তিতেই হচ্ছে বিস্তারিত বৈজ্ঞানিক তদন্ত জীবনের উৎপত্তি ও জীবনের অন্যতম উপাদান । কার্বন হাইড্রোজেন নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন সেই সাথে তাদের সংযুক্তিকরণ অভিনীত হয় । এই মহাসাগর সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করছে সেখানে আমরা কবে পৌঁছাব পৌঁছাতে পারবো কিনা তার কোন নিশ্চয়তা নেই । 

তবে একবার অতীতের দিকে ফিরে তাকালে বোঝা যাবে যে আমরা একসময় শিকারি ছিলাম এবং সমুদ্র আকাশ দ্বারা আবদ্ধ ছিলাম । কিন্তু বর্তমানে আমরা সায়েন্স টেকনোলজি সাহায্যে আমাদের এবং আমাদের মহাবিশ্বের অস্তিত্বের কারণ জানতে পারি । আমরা এই মহাজাগতিক মহা সাগরের গভীরে প্রবেশ করছি আমরা সেই সব রহস্য উদঘাটন করছি । যাদেরকে এক সময় আমরা অবর্ণনীয় বলে মনে করতাম এরা শুধু একটা জিনিসই প্রমাণ করে যে ওই হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনডেক্স ।

 তারা খসা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা

নক্ষত্র পতন বা তারা খসে পড়া কে দেখে সবাই এমনটাই মনে করে যে তারা চমৎকার কিছু একটা দেখেছে । হ্যাঁ বন্ধুরা এটা দেখতে চমৎকার আপনি কখনো না কখনো রাতে মেঘমুক্ত আকাশে তারা খসে পড়তে দেখেছেন । যা প্রকৃতপক্ষে তারা নক্ষত্র নয় কিন্তু এটা দেখে মনে হয় যেন নক্ষত্র খসে পড়েছে । বন্ধুরা আমরা তো এটা জেনে গেলাম এটা নক্ষত্র পতন নয় কারণ এটা নক্ষত্রই নয় তাহলে এটা কি ? আরে কে কি বলা হয় আজ বৈজ্ঞানিকভাবে আলোচনা করব নক্ষত্র একটি গ্যাসীয় ভান্ডার অপরদিকে এগুলো নয় এগুলো পাথর এদেরকে বলা হয় । মেয়েটির নাম যখন জ্বলে গেল তাহলে চলুন মিটার সম্পর্কে আপনাদের একটি ধারণা দেয় মহাকাশে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে ।

 অনেকগুলো ঘুরে বেড়াচ্ছে পাশাপাশি অনেক পাথর মহাশূন্যে ভেসে বেড়াচ্ছে । এদেরকে বলা হয় আকৃতিতে গ্রহদের থেকে ছোট হয় বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন । যখন আমাদের সোলার সিস্টেম তৈরি হয়েছিল যখন সূর্য এবং অন্যান্য গ্রহ তৈরি হয়েছিল তখন কিছু আসলে এভাবে ভেসে বেড়াচ্ছিল । যা কিনা আজও সূর্যের চারদিকে এভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে । আরে দেস্ত্রয়েদ বলা হয় এই অ্যাডগুলো ভেসে বেড়ানোর সময় যখন নিজেরাই নিজেদের সাথে ধাক্কা খায় তখনই তার ছোট ছোট টুকরা পরিণত হয় ।

যদি পৃথিবীর নিকটে অবস্থান করে তখন এরা পৃথিবীর দিকে ছুটে আসতে থাকে । এরা খুব দ্রুতগতিতে পৃথিবীর দিকে আসতে থাকে এদের গতি ৭০ কিলোমিটার পার সেকেন্ড অথবা তারও বেশি হয়ে থাকে । যখন এই পাথরের টুকরো গুলো আমাদের ক্লোজ ঘরে প্রবেশ করে তখন এদের দ্রুত গতির কারনে আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের সাথে ঘষা খায়। এরপরেই পাথর এতটাই গরম হয়ে যায় যে এতে আগুন ধরে চলতে শুরু করে । আর এটাকে মিথ্যে বলা হয় যাতে আমরা নক্ষত্র পতন বলে থাকে । প্রত্যেকটা জিনিস কে আলাদা আলাদা নাম দেওয়া বিজ্ঞানীদের একটি পুরাতন অভ্যাস সেই পাথরের টুকরোর থেকে আলাদা হয়ে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছিল তাকেও রাইট বলা হয় ।

আরও পড়ুন: বুধ গ্রহের আয়তন কত?

কিন্তু যখনই পাথর আমাদের বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে বায়ুমণ্ডলের তাপের প্রভাবে জ্বলতে শুরু করে তখন তাকে বলা হয় । আর আমরা একে খসে পড়া তারা নক্ষত্র পতন বলেই । এরপর যখন কোন মেয়েটির জ্বলতে জ্বলতে শেষ না হয় আমাদের ভূপৃষ্ঠে পতিত হয় তখন তাকে মিটিওরাইট বলা হয় । এটিও রাইট খুবই গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞানীরা এর উপরে সার্চ করেন । ইউটিউব থেকে তারা আমাদের ইউনিভার্সাল সিস্টেম সম্পর্কে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করেন । এটা নিজের নাসার মতে প্রতিদিন আমাদের পৃথিবীতে ৪৪০০০ মিটিওরাইট পতিত হয় । বেশিরভাগ মেয়েরাই বছরের মতোই হয় তাই এটা কখন ভূপৃষ্ঠে পতিত হয় বোঝা যায় না । তবে কিছু কিছু অনেক বড় আকৃতির হয়ে থাকে অনেক বড় যেমন ৫০ হাজার বছর আগে একটি ধাতু নির্মিত হয়েছিল । যা ৫০  মিটার টা ছিল সেই জায়গায় এক কিলো মিটার গভীর গর্ত করে দিয়েছিল । 

বিজ্ঞানীদের মতে

বিজ্ঞানীদের মতে ৬০০ থেকে ৬৫০ কোটি বছর পূর্বে আমাদের পৃথিবীতে অনেক বড় একটি রাষ্ট্রের পতিত হয়েছিল ।  আর এর ফলে ডাইনোসর ও অন্যান্য প্রজাতির প্রাণী আমাদের পৃথিবী থেকে পুরোপুরি বিলীন হয়ে গিয়েছিল । আপনি আমাদের পৃথিবীতে মাঝেমধ্যে বৃষ্টি দেখতে পারে । বৃষ্টি এজন্যই বললাম কারণ অনেকগুলো মিটিওর একসাথে পতিত হয় আরএকে মিটিওর সাভার বলা হয় । আপনি রাতের আকাশে ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১০৪ পর্যন্ত মিটিওর দেখতে পেতে পারেন । কিন্তু বৃষ্টির মতো পতিত হওয়া এই মিটার গুলো কিছুটা আলাদা হয় । এই মিটার গুলো আজ থেকে নয় বরং ধুমকেতু থেকে পতিত হয় । 

ধুমকেতু আগের মতই তবে কিছুটা আলাদা পাথর দিয়ে তৈরি যার ভেতরে কিছুটা বড় থাকে তার মধ্যে বড় পাথরের অনুপাত সমাধানে সেখানে সঞ্চিত ।সূর্যতাপ গ্যাসে পরিণত হয় । আর এইজন্য ধূমকেতুর ভেতরে সবসময় পরিপূর্ণ থাকে একে তোমার মত দেখায় বিভিন্ন ধুমকেতু পৃথিবীর পাশ দিয়ে চলাচল করে । আর ছোট ছোট টুকরো আসলে অনেক সময় ধরে বসে থাকতে পারে তবে ছোট টুকরো গুলো পৃথিবীর নিকটবর্তী হয় । এগুলো পৃথিবীতে পতিত হয় আর প্রতিটি টুকরো হয়ে যায় আর এই মিটিওর সাভার বলা হয় । প্রতিবছর কিছু এমন হয় যে সেই মাসগুলোতে মিটিওর লেগে থাকে সচরাচর ফেব্রুয়ারি মার্চ এপ্রিল মাস প্রতি বছর ৯ মাস জুড়েই মিটিওর সাভার দেখতে পাওয়া যায় । 


স্বপ্নে তারা খসা দেখলে

যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে নিজেকে কয়েকটি বা বেশি সংখ্যক তারা হিসেবে দেখতে পায় । তবে এর ব্যাখ্যা হবে স্বপ্নদ্রষ্টা উল্লেখযোগ্য । সংখ্যক মানুষের উপর নেতৃত্ব লাভ করবে তারা সংখ্যা যত বেশি দেখবে তত বেশি সংখ্যক মানুষের উপর নেতৃত্ব লাভ করতে পারবে । যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে আকাশের তারা খেতে দেখে তবে সে মানুষদের ধন সম্পদ ভোগ করতে পারবে । যদি কেউ স্বপ্নে আকাশের তারা দেখে তবে স্বপ্নদ্রষ্টা মানুষকে নেতৃত্ব দেবে । যদি কেউ স্বপ্নে আকাশের তারা কুড়াতে দেখে এক জায়গায় জড়ো করতে দেখে তবে ব্যাখ্যা হবে স্বপ্নদ্রষ্টা সরকারের উচ্চপদস্থ পদে আসীন হবে । অথবা কোন ভূখণ্ডের নেতৃত্ব লাভ করতে পারবে । 

এবং স্বপ্নদ্রষ্টা তার কাছে অত্যন্ত সফল হবে যদি কেউ স্বপ্নে দেখে আকাশের তারা তার দিকে নেমে আসছে অথবা তার উপর আকাশে তারা খসে পড়ছে । তবে স্বপ্নদ্রষ্টা বিপর্যয়ের সম্মুখীন হবে । যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে দেখে তারা খসে পড়ছে তবে স্বপ্নদ্রষ্টা তার সম্পদ এবং বিপদের সম্মুখীন হবে । আর যদি কোন দরিদ্র ব্যক্তির আকাশের তারা খসে পড়তে দেখে তবে স্বপ্নদ্রষ্টা হিসেবে মারা যাবে । যদি কোন অসুস্থ ব্যক্তি তার মাথার উপরে তারা খসে পড়তে দেখে তবে স্বপ্নদ্রষ্টা মারা যাবে যদি ।

কোনো গর্ভবতী নারী আকাশের তারা দেখতে পায় তবে এমন এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেবে । যে বড় হয়ে মানুষকে নেতৃত্ব দেবে । যদি কোন ব্যক্তি সূর্যের আলোয় তারা দেখতে পায় তবে স্বপ্নদ্রষ্টা কোন ভন্ডামী কুসংস্কারের পতিত হবে । অথবা বর্ণ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়ে যাবে । যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে খুবই চিত্তাকর্ষক তারা দেখে এবং অনেকগুলো এমন তারা কে নিজের বাড়িতে জড়ো করতে দেখে তার ব্যাখ্যা হচ্ছে সফলতার বাড়িতে কয়েকজন মহান নেতা একত্রিত হবে । যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে আকাশের তারা ধরতে দেখে তবে তার ঘরে এমন এক পুত্র সন্তান জন্ম এবং নেতৃত্ব লাভ করবে । যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে আকাশের তারা চুরি করতে দেখে । 

তবে স্বপ্নদ্রষ্টা হয়নি যে কোন মূল্যবান জিনিস চুরি করবে অথবা স্বপ্নদ্রষ্টার কোন মূল্যবান জিনিস চুরি হয়ে যাবে । স্বপ্নে বড় ও উজ্জ্বল তারা দেখতে পাওয়া সুখ ও সমৃদ্ধি লক্ষণ যদি কোন ধনী ব্যক্তি স্বপ্নে বড় ও উজ্জ্বল তারা দেখতে পায় তবে স্বপ্নদ্রষ্টার সম্পদ আরো বৃদ্ধি পাবে । যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে বড় বড় গ্রহ দেখতে পায় তবে স্বপ্নদোষের মৃত্যু ঘটবে । যদি কেউ স্বপ্নে উজ্জ্বল তারা দেখতে পায় তবে স্বপ্নদ্রষ্টা আনন্দ ও সুখে জীবন যাপন করবে । যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে বিশাল ক্ষমতা রাখে তবে এটি স্বপ্নদ্রষ্টার মৃত্যু বোঝাবে যদি কোন ব্যক্তি স্বপ্নে আকাশ থেকে তাকে হারিয়ে যেতে দেখে তবে সবার ভাগ্য খারাপ হবে দরিদ্র এবং মারা যাবে ।

 ধন্যবাদ


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url