ভয়েজার ১ এখন কোথায়?

সৌরজগতের প্রান্তসীমা অতিক্রম করে যাচ্ছে । ৩৫ বছর আগে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার উৎক্ষেপণ করা নভোযান ভয়েজার ১ এখন সৌরজগতের এক প্রান্তসীমায় অবস্থান করছে ।ভয়েজার ১ 'সায়েন্স' সাময়িকীতে প্রকাশিত নিবন্ধে বলা হয়েছিল যে বর্তমানে পৃথিবী থেকে সাড়ে ১৮ বিলিয়ন কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থান করছে এই  নভোযানটি ।


ভয়েজার ১ এখন কোথায়?
ভয়েজার ১

মহাকাশে ভয়েজার ১ 

ভয়েজার ১, ২০২৫ সালে আমাদের সঙ্গে সকল যোগাযোগ ছিন্ন করে চিরতরে হারিয়ে যাবে । এই সুবিশাল মহাকাশের কোন এক অজানা স্থানে । আজ থেকে ৪২ বছর পূর্বে ৫ সেপ্টেম্বর  ১৯৭৭ সালে লঞ্চ করা হয়েছিল ভয়েজার ওয়ান । স্পেস কে যদি আপনি একজন স্পেশাল হয়ে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই জেনে থাকবেন । যে ভয়েজার ওয়ান স্পেস ক্রাফট মানুষের বানানো প্রথম মহাকাশযান । পৃথিবী থেকে সবথেকে দূরে অবস্থান করছে । যদি  ডিটেলস জানতে চান তাহলে পোস্টটি  পড়তে পারেন । ইতিহাসে প্রথম ব্যাংক ইন্টারেস্ট ফিল করছি । বর্তমানে পৃথিবী থেকে  প্রায় ২১ দশমিক ৭ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। কিন্তু এত দূরে যাওয়া সত্ত্বেও আজ আমাদের সাথে কমিউনিকেট করে চলেছে । স্পেসিফিকেশন সম্পর্কে আজহারীর দিয়ে চলেছে। কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো কতদিন এবং কতদূর পর্যন্ত আমাকে ট্র্যাক করতে পারবো। তবে কি কখনো ভয়েজার ওয়ান এর সিগনাল আসা বন্ধ হয়ে যাবে। তাহলে কবে এবং কিভাবে জানবো আজকের এপিষদে জানব। 

১৯৬৪ সালের জেট প্রপুলসন ল্যাবরেটরি অ্যারোস্পেস ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড অফ ১৯৭০ এর দশকে জুপিটার ইউরেনাস নেপচুন একটি সমান্তর অনলাইনে আসতে চলেছে। তখন তিনি নামের একটি কনসেপ্ট সকলের সামনে তুলে ধরেন। যে তে হয়েছিল এর উদ্দেশ্য ছিল মন্ডলের বাইরে গ্রহকে ডিটেলসে দেখা এই কনসেপ্টের ফেসবুকে লঞ্চ করার কথা ছিল । যাতে আমরা সকল বাইরে পথ বেঁকেছে জানতে পারি  এবং এদের ছবি নিতে পারি । এই পুরো মিশনের নাম দেওয়া হয় । তার প্রোগ্রাম কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছু কারণবশত এই পরিকল্পনাকে বাস্তবায়িত করা সম্ভব হয়নি । কেন্দ্রীকরণ সারে না ১৯৭৭ দ্বিতীয় একটি মিশন করে যার নাম দেয়া হয়েছে ভয়েজার ১ । প্রোগ্রাম গ্রামের লঞ্চ করা হয়েছিল এবং ভয়েজার ওয়ান ১৯৭৭ সালে লঞ্চ করা হয়েছিল । 

আর এর লঞ্চ থেকে ১৬ দিন পর ১৯৭৭ সালে লঞ্চ করা হয়েছে ।ফেসবুকে এই গ্রুপে সাহায্যে আমাদের সোলার সিস্টেমের সকলকে দেখার সুযোগ পায় । স্টেজ প্রোগ্রামের ক্যাপচার করা সম্ভব হয়নি । এবং নির্বাচন করেছিল কিন্তু কেবলমাত্র জুপিটার এবং এর সব থেকে বড় টাইটানিক এপ্লাই করার সময় তার প্রয়োজনীয় ভেলোসিটি করে ফেলেছে । সৌরমণ্ডলের বাইরে যেতে পারে প্রায় তিন বছর তিন মাস ৯ দিন পর এক অজানা শহরে যেখানে রয়েছে । তা কেউ জানতোনা লঞ্চের প্রায় ৪৪ বছর পর আজ এই শহর যাদুর রয়েছে । বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ২১ দশমিক ৭০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে । 

২৫ আগস্ট ২০১২ তে আমাদের সৌরমণ্ডলের এবং ইন্টারস্টেলার মিডিয়ামে যাওয়া প্রথম স্পেস হিসেবে গৌরব অর্জন করেন । আজ থেকে প্রায় ১৪৫ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট দূরে রয়েছে । অর্থাৎ পৃথিবী এবং সূর্যের টেনশন থেকে ১৪৫ গুণ বেশি কিন্তু এত দূরে থাকা সত্বেও আজও আমরা করতে পারছি । কিন্তু তা কতদিন ভয়েজার-ওয়ান আমাদের সাথে কানেক্টেড থাকবে । এটাই এখন সবথেকে বড় প্রশ্ন এই প্রশ্নের উত্তর জানার আগে আমাদের জানা দরকার ভয়েজার-ওয়ান কেমন ভাবে আমাদের সাথে কমিউনিকেট করে ।

ডাটা রিসিভ এবং ট্রান্সলেট

জানা দরকার কেমন ভাবে আমরা ভয়েজার-ওয়ান থেকে ডাটা রিসিভ এবং ট্রান্সলেট করে থাকি । সবার প্রথমে কুড়ি কিলো ওয়ার্ড এর একটি রেডিও সিগন্যাল স্কেলএবং ট্রান্সমিট করে থাকি । সবার প্রথমে কুড়ি কিলো ওয়ার্ড এর একটি রেডিও সিগন্যাল স্কিন পৃথিবীতে থাকা বড় বড় টেলিস্কোপ এর সাহায্যে ভয়েজার-ওয়ান এদিকে পাঠানো হয় । এই সিগন্যালস ভয়েজার-ওয়ান পর্যন্ত অর্থাৎ ২১.৭ বিজ্ঞান কিলোমিটার দূর পর্যন্ত যেতে প্রায় দুই ঘণ্টা সময় লেগে যায় ।এরপর সেনসিটিভ স্কিনের কি কাজ করেন এরপর ভয়েজার ওয়ান কুয়েতি দিনার পৃথিবীর দিকে ট্রান্সলেট করে । এতদূর থেকে পৃথিবী পর্যন্ত আস্তে আস্তে খুবই দুর্বল হয়ে যায় । 

আরও পড়ুন: টেলিস্কোপ কিভাবে তৈরি হয়

যাকে ট্যাগ করা খুবই মুস্কিল হতো যদি আমাদের কাছে না থাকতো এর অর্থ নেটওয়ার্ক । নেটওয়ার্ক  এবং অস্ট্রেলিয়ার ভিডিও আপডেট বেশী সেনসিটিভ স্পেস থেকে আসা যেকোনো আজকে কাজ করতে পারেন । আমরা প্রতিদিন নেটওয়ার্কের সাহায্যে সিগন্যাল কেটগোরি আর্চিভস পেজ থেকে আসা সিগন্যাল টেস্ট করার জন্য আমাদের টেকনোলজি বর্তমানে অনেক বেশি অ্যাডভান্স । টেকনোলজি সাহায্যে আলোকবর্ষ দূরে থেকে ছুটে আসা দিনগুলো খুব সহজেই ডিটেক্ট করে ফেলে । আমাদের রেডিও এন্ড এক্সট্রিমলি ডিটেক্ট করতে সক্ষম এই জায়গার লোকেশন করার জন্য কোন টেনশন নেই । কিন্তু এখানে একটি সমস্যাও রয়েছে ভয়েজার ওয়ান টিচার  রেডিও আইসোটোপ থার্মোইলেকট্রিক জেনারেটরের সাহায্যে একটি ছোট ইলেকট্রিক জেনারেটর ইলেকট্রিসিটি প্রবেশ করেনি । 

আরও পড়ুন: দীর্ঘ মহাকাশযাত্রায় নভশ্চরদের মস্তিষ্ক বদলে যায় আকারে ও কাজকর্মে

সম্মান কিলোমিটার প্রতি সেকেন্ডে আমাদের থেকে দূরে যাচ্ছে । তাই প্রতিদিন কেটে লাগানোর একটি ম্যাটারিয়েল ধীরে ধীরে শেষ হচ্ছে । ১৯৯০ ছবি যাকে তাকে বলা হয় এরপর ক্যামেরা কে বন্ধ করে দেওয়া হয় যাতে ভয় পাওয়ার কি দীর্ঘ সময় পর্যন্ত বাঁচিয়ে রাখা যায় । কিন্তু সাইন্সের মতে ভয়েজার ওয়ান কেবলমাত্র ২০২৫ পর্যন্ত আমাদের সাথে কানেক্টেড থাকতে পারবে । তখন এর আগে যে সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যাবে যার ফলে পর্যাপ্ত ইলেকট্রিসিটি প্রবেশ করতে পারবে না । যার ফলে ভয়েজার-ওয়ান এলাকার সাইন্টিফিক ইন্সট্রুমেন্ট কাজ করা বন্ধ করে দেবে ।

 অর্থাৎ আর বেশি দিন পর্যন্ত আমাদের সাথে কমিউনিকেট করতে পারবে না । বর্তমানে লাগানো এগারটি সাইন্টিফিক ইন্সট্রুমেন্টের মধ্যে মাত্র চারটি একটিভ রয়েছে । এদের সাহায্যে ইন্টারস্টেলার ম্যাগনেটিক ফিল্ড এবং কাশ্মীরের ইনফর্মেশন কালেক্ট করছে । কিন্তু খুব শীগ্রই এলাকার মহাকাশে হারিয়ে যাবে । কিন্তু এখনো শেষ হয়নি এদিকে লক্ষ্যে পৌঁছায় এবং এতে থাকা গোলেম রেকর্ড কোন এডভান্স শ্রীকৃষ্ণের হাতে পৌঁছায় । আমাদের এই সবেমাত্র পোস্টটি  কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ।আর ভাল লাগলে একটা লাইক বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার করুন।

সঙ্গেই থাকুন

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url