মহাকাশ ও জ্যোতির্বিজ্ঞান | Space and astronomy



মহাকাশ ও জ্যোতির্বিজ্ঞান | Space and astronomy
মহাকাশ ও জ্যোতির্বিজ্ঞান


জ্যোতির্বিজ্ঞান আসলে কি

আমি আপনাদের বলব সেটি অনেকের কাছেই অজানা আর যদিও বা আপনার বিষয়টি জানা থেকে থাকে তাহলে কংগ্রাচুলেশনস আপনার জানা এই গানের অর্থাৎ নলেজ এর দাম ইনফিনিটি টাকা দিয়ে এর তুলনা হয় না । আপনি আকাশের দিকে দেখুন কি দেখতে পাচ্ছেন বলুনতো আসলে এটা নির্ভর করে অর্থাৎ ডিপেন্ড করে আপনার দেখার ক্ষমতা এবং টাইম এর উপর । যদি দিন হয় তাহলে আপনি সূর্য দেখতে পারেন এবং যদি রাত হয় তাহলে আপনি চাঁদ দেখতে পাবেন এবং যদি আকাশ পরিষ্কার হয় রাত্রি বেলায় তাহলে আপনি তারা দেখতে পাবেন ।যদি আপনি কোন বড় শহরে থেকে থাকেন তাহলে হয়তো আপনি শ'দুয়েক তারা দেখতে পান ।

 কিন্তু যদি আপনি গ্রামে অথবা সমুদ্রের ধারে থেকে থাকেন তাহলে আপনি কমপক্ষে হাজার দুয়েক তারা প্রতি রাতে দেখে থাকেন । আর শুধু তাই নয় আপনার চোখে প্লানেট গ্রহ এবং ধুমকেতু পড়েছে তাই না । কিছু লোক রয়েছে যারা ঘন্টা ঘন্টা আকাশের দিকে চেয়ে থাকে অর্থাৎ নক্ষত্রদের স্টাডি করে শুধু তাই নয় তারা প্লানেটস গ্রহ এবং আকাশে দেখতে পাওয়া আরো অন্যান্য অবজেক্টকে স্টাডি করে । এই সমস্ত লোকদের বলা হয় অর্থাৎ জ্যোতির্বিজ্ঞানী শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ অর্থ এবং অ্যারেঞ্জমেন্ট অর্থব্যবস্থা থেকে অর্থাৎ জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ইউনিভার্সের বিভিন্ন অবজেক্টকে স্টাডি করে কিছুই অবজেক্টকে জামিন অর্থাৎ নিরীক্ষা করেন অর্থাৎ পরীক্ষাগারে চাঁদের মাটি মহাকাশে ধ্বংসাবশেষ প্রতিষ্ঠানগুলিকে নিয়ে পরীক্ষা করেন । 

আগে ডিসকভার করা অবজেক্টের নতুন সিদ্ধান্ত দ্বারা মডেল তৈরি করেন আপনি হয়তো মনে করবেন অর্থাৎ জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা হয়তো তাদের এই কাজের জন্য টাকা পায় আসলে ঘটনাটা ঠিক এরকম নয় । বেশিরভাগ আমার এই কাজগুলোকে করে কারণ তাদের এটি হবে আর এই সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকে ছাড়াই এই কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকেন । তাদের বলা হয় এবার প্রশ্ন হল এরা কিভাবে ইউনিভার্সিটি স্টাডি করে যেগুলো মিলিয়নস কিলোমিটার দূরে অবস্থিত । এই সমস্ত জিনিস গুলি করার জন্য টেলিস্কোপ ব্যবহার করে থাকে তো আপনি চিনেন তাই না এমন আছে আপনার হাতের মুঠোয় যাবে । আর কিছু টেলিস্কোপে রয়েছে যেগুলো একটি বড় বিল্ডিং এর মত  আমি আপনাদের একটি টিপস দিব বলেছিলাম তাই না কথাটি হলো ঠিক এইরকম আমাদের পৃথিবী থেকে এতটাই দূরে অবস্থিত যদি আপনি পৃথিবী থেকে একটা উদ্দেশ্য করে জানান তাহলে সেই টরছলাইট লুকিয়ে পৌঁছাতে সময় লাগবে ৫ ঘন্টা । 

মহাকাশ ও জ্যোতির্বিজ্ঞান

আজকে আমার সম্পূর্ণ নতুন একটি চাকরি শুরু করেছে যার নাম জ্যোতির্বিজ্ঞান। অ্যাস্ট্রোনমি প্রথমে কিছু ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্ট দিয়ে শুরু করি। ক্রিশ্চিয়ান ধর্ম বা খ্রিস্টান ধর্মের দুটি ভাগ রয়েছে একটি হচ্ছে প্রোটেস্ট্যান্ট আরেকটি হচ্ছে ক্যাথলিকদের কে বলা হয় একেবারে গোড়া ধর্মভীরু মানুষ। খ্রিস্টানদের অধিকাংশ মানুষের সাথে পরিচালিত অনুযায়ী এখনো বিশ্বাস করে পৃথিবী সৌরমণ্ডলের একেবারে কেন্দ্রে রয়েছে এবং বাকি যত অবজেক্ট জেলাতে ব্যবস্থা করছে। সবাই পৃথিবী কে কেন্দ্র করে একবিংশ শতাব্দীতে এসেও এত চিন্তা ভাবনা নিয়ে চলা মানুষের মতন দেশে অবস্থান করে। সেই জায়গাতেই অ্যাস্ট্রোনমি কিংবা জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক পড়াশোনার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। প্রথমে একটু বলে না দরকার জিনিসটিকে এবং তার সাথে অ্যাস্ট্রোলজি এই ব্যাপারটি পার্থক্য কোন জায়গায়।

 পৃথিবীর পৃথিবীর বাইরে যে জিনিসগুলো পৃথিবীর বাইরে কি সৃষ্টি হচ্ছে মানুষের জীবনে যা কিছু ঘটনা ঘটবে এর সাথে সম্পর্ক রয়েছে। সেলেস্টিয়াল অবজেক্টের গতিপ্রকৃতি গ্রহ নক্ষত্রের অবস্থান কোন সময় কোথায় আছে তার ওপরে মানুষের জীবনের বিভিন্ন ঘটনা কোন সময় কি ঘটবে মানুষ সফল হবে কি ব্যর্থ হবে তার জন্মলগ্ন টি ভালো কি ভালো না বিয়ের লগ্ন কি ভালো কি ভালো না এই সবকিছু ডিপেন্ড করে astrologer's সাইন্টিফিক গবেষণা হচ্ছে। এক ধরনের বিশ্বাস যেখানে স্ত্রীর আসলেই আমাদের জীবনে কতটুকু প্রভাব তার কোন ব্যাখ্যাও তারা কখনো দিতে পারেননি কিন্তু প্রাচীনকাল থেকেই আলোচিত এবং এখনো অনেক মানুষ বিশ্বাস করে অবস্থান থেকে হচ্ছে তাদের বিশ্বাসের কেন্দ্রবিন্দু বলে আখ্যায়িত করতে এসেছিল। সেটার মানে হচ্ছে সম্পূর্ণরূপে একটা জিনিস আমরা এখন যেরকম জনপ্রিয় একটি সমস্যা দেখা দেয় কেন বলছিল সেই সময় মানুষ কারণ আমি যদি পৃথিবীর উপরে দ্বারাই আমার কিন্তু কখনই মনে হবে না যে পৃথিবী গোল না।

শুধু দেখবে একটা জায়গা থেকে উৎপত্তি হয়েছে একটা ঘটনা ঘটেছিল। এরকম মানুষ বিশ্বাস করে এটাকে বলা হচ্ছে এই ব্যাপারটা কিন্তু সম্পূর্ণভাবে ধর্ম থেকে উদ্ভূত ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে উপকার এবং ধর্ম অনেকাংশেই দেখা যায়। কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করছিল প্রাচীন সময় ধর্মকে ভিত্তি হিসেবে ধরে শব্দটির অর্থ হচ্ছে পৃথিবীর কেন্দ্রমন্ডলের শব্দের প্রতিশব্দ সূর্য গ্রহ নক্ষত্র ধারণা দিয়েছিলেন। তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন তিনি প্রথম দেখাতে সক্ষম হন মানুষকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হন। যে পৃথিবী হচ্ছে সৌরমণ্ডলের একেবারে কেন্দ্রে অবস্থিত পৃথিবীর প্রায় এক হাজার বছর মানুষের বিশ্বাসের ছিল যতদিন না পর্যন্ত তার পরবর্তী মডেলটা দেখ মডেলটা সূর্যকে কেন্দ্র করে সূর্যকে কেন্দ্র করে হচ্ছে তার করানো হয়। সৌরমণ্ডলের সমস্যাটা এই জায়গায় একটা জায়গায় স্পষ্ট ভাবে লেখা আছে।

আরও পড়ুন: পৃথিবী থেকে মহাকাশ স্টেশনের দূরত্ব ও স্টেশনে যেতে কত সময় লাগে

 যে সূর্য পৃথিবী কে কেন্দ্র করে ঘুরছে আর সেই অবস্থায় রয়েছে কিন্তু এভাবে বিশ্বাস করে। আপনি যতই হচ্ছে যে আমরা জিজ্ঞেস করি এই জিনিসগুলো কিন্তু বাইবেলের বাইরে কখনো যাবেনা। ধর্মীয় গ্রন্থ কিন্তু যেগুলো যে সব কথাই আমি ধর্মীয় গ্রন্থের বাইরে যদি কোন কথা যায় তখন কি সেটা বিশ্বাস করানো অনেক বেশি এবং এই কারণে আমরা কোন দেশে দেখতে পারছেন। মানুষ বিশ্বাস করে পৃথিবী সৌরমণ্ডলের কেন্দ্র এবং পৃথিবী কে কেন্দ্র করে এবং তাদের বসতি স্থাপন করা শুরু করে দিয়েছে। আমরা কিছুদিন আগেও দেখেছি তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জিনিসটা কি রকম একজন বিরুদ্ধে কথা বললেন সর্বপ্রথম আকাশের তারা পর্যবেক্ষণ করতেন। এবং সেখান থেকেই তিনি প্রথম বলেছিলেন পৃথিবী আসলে সৌরমণ্ডলের কেন্দ্রে অবস্থিত না কিন্তু ধর্মীয় বিশ্বাস থাকার পরেও তারা সাইন্টিফিক বেপারবা পর্যবেক্ষণটি রয়েছে। সেটিকে ধর্মীয় বিশ্বাসের উপরে প্রাধান্য দিয়েছেন এরা হচ্ছে সবাই হেলিওসেন্ত্রিক মডেলের প্রবক্তা এবং তারা হচ্ছে যে প্রথম আচার্য সামনেই ব্যাপারটি খুবই সাহসী এবং স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছেন। 

আরও পড়ুন: জ্যোতির্বিজ্ঞান এর জনক কে?

আহতদের সাইন্টিফিক ভাবে এই জিনিসটা এটা কোন ব্যাপার না। আমরা সাইনসিটি দেখাতে সক্ষম হয়েছে মানুষের মধ্যে একটা বিশ্বাস স্থাপন হয়েছিল কিন্তু কারণ রয়েছে তার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে অ্যাপারেন্ট ডেইলিমোশন হয়েছিল। কিন্তু কারণ আছে তার অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে অ্যাপারেন্ট ডেইলিমোশন কখনো বলতে পারব না এবং ধর্মীয় বিশ্বাস করা সম্ভব না। সর্বপ্রথম এবং এর মধ্যে এক ধরনের প্লাটফর্ম থেকে সর্বপ্রথম আমরা দেখতে পাই কিংবা প্রধান চ্যালেঞ্জ উত্থাপন করা হয়েছে। আমরা দেখতে পাই যে সব সময় সব কিছুর কিংবা কথা বলতেন দেখা গেল যে উনি কিন্তু বিভিন্ন ধরনের গবেষণা রয়েছে। ইদানীং তিনি একজন ছেলেকে নিয়ে কাজ করতে দেখলাম এবং দেখা গেল যখন দুইটা উত্তল লেন্সকে পাশাপাশি রেখে দিলো। তখন অনেক দূরের বস্তু খুব কাছাকাছি একটা জায়গায় গঠন হতে দেখা গেল জিনিসগুলো কে দেখা যেত না একসময় মনে করা হতো কিন্তু প্রথমেই তিনি বলেন তার পরবর্তীতে ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে খুব স্পেশাল একটা জিনিস।

 পৃথিবীর অবস্থান পৃথিবীর মধ্যে অবস্থান করা হচ্ছে এই ব্যাপারটি বিজ্ঞানীক ভাবে প্রমান করতে সক্ষম হচ্ছে। সৌরমন্ডলে বাধা দিয়েছিল যখন আমরা দেখলাম যে চলে গিয়েছে কিন্তু হাতকড়া পরানো হয়েছিল এই ধরনের একটা কথা বলার কারণে একজন মানুষ যে এতটা ধার্মিক হওয়া সত্বেও তিনি একটা কথা সবসময় সেটা কখনো সেটা এসে করল। তার মধ্যে বিশ্বাস করল যে হচ্ছে আমি আমার যে গবেষণা ধর্মের সাথে নাও যেতে পারে কিন্তু আমি যে গবেষণা করছি সাইন্টিফিক ভাবে সেটি হয়তো হতে পারে গ্যালিলিওকে হাতকড়া পরানো হল জেল থেকে বের হওয়ার পরেও গ্যালিলিও বলছেন আমি তবুও বলবো পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url