সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা কোনটি । Sirius star

 লুব্ধক (ইংরেজি নাম: Sirius) পৃথিবীর আকাশের উজ্জ্বলতম তারা। লুব্ধকের আপাত প্রভা -১.৪৭ যা আকাশের দ্বিতীয় উজ্জ্বল তারা ক্যানোপাস বা অগস্ত্য থেকে দু'গুণ বেশি উজ্জ্বল।


সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা কোনটি । Sirius star
সিরিয়াস তারা ছবি।

সিরিয়াস সর্ম্পকে

হ্যালো বন্ধুরা আমাদের প্রতিনিয়ত জীবনধারায় দিন ও রাত্রি একটা অঙ্গ কারণ দিনে আমরা কর্মব্যস্ত থাকি এবং রাত্রের দিকে বিশ্রাম করি । যাতে পরের দিনে ভালোভাবে কাজ করতে পারি এই দিনের বেলায় আকাশের শোভা বাড়ানো হতে সূর্যের একটা বিরাট ভূমিকা থাকে । রাতের আকাশে চাঁদের সাথে তারা গুলো আকাশের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে তারা গুলির মধ্যে কিছু কম চকচক করে । আবার কয়েকটি তারা বেশি চকচক করে তারা গুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি যে তারা আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তাহলো সিরিয়াস । সিরিয়াস একটা অদ্ভুত এবং রোমাঞ্চে ভরা তারার সাথে জড়িত । বিভিন্ন সভ্যতার নানা রকম কথা জড়িত আছে আর সেই সিরিয়াস নামে তারাটির ব্যাপারেই আজকের আমাদের এই বিশেষ পর্বটি । অবস্থান রয়েছে কন্সটেলেশন সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা আমাদের চোখে আঙ্গুল দেখানোর কারণ দুটি এক পৃথিবী থেকে সিরিয়াস তুলনামূলক কাছে অবস্থিত । আর ২ এর আভ্যন্তরীণ চমক যার ফলে একে আরও উজ্জ্বল দেখায় । আমাদের পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব ৮.১ কিন্তু দূরত্ব হওয়া সত্বেও সূর্যের উজ্জ্বলতা কুড়ি গুন বেশি ইংরেজি ভাষাতেই তার নামে ডাকা হয় ।এর পেছনে কিছু পৌরাণিক কাহিনী জড়িত আছে তাদের মধ্যে অনুযায়ী নামের একটা নক্ষত্র মন্ডল এর অন্তর্গত করতে নিজের মালিককে সাহায্য করত সংস্কৃত ভাষায় । 

আমরা যদি রাতের আকাশের দিকে তাকাই তাহলে তার বিবরণ দিতে পারি না । তেমনি খালি চোখে দেখল তার প্রকৃত ধারণা দেওয়া সম্ভব হয় না কারণ এমনিতেই মনে হয় কিন্তু আসলে এটা একটা বাইনারি সিস্টেম । যেখানে একটা নয় দুটি তারা আছে যাদের মধ্যে একটা মুখ্য রূপে গণ্য হয় । আর দ্বিতীয় টা ওর সাথেই অবস্থিত সিরিয়াকে একটা বলা হয় এবার একটু সিরিয়াস সিরিয়াস ব্যাপার জেনে নিন । প্রথমে এর ব্যাপারে হিসাব করি তবে সূর্যের দ্বিগুণ এবং মিটার পার সেকেন্ড এর চারিদিকে নির্মিত বিশেষ প্রকৃতির হওয়া সম্ভব হয় না । আর অপরদিকে যদি এর সম্বন্ধে জানতে চাই তবে দেখা যাবে এখনও পর্যন্ত সবথেকে বড় আর এক ধরনের ছোট তারা । 

যেমন বলা যেতে পারে ১.০২ এর সমান কিন্তু অদ্ভুতভাবে আকারের দিক দিয়ে পৃথিবী থেকেও ছোট এর তাপমাত্রা সিরিয়াস এর থেকে বেশি প্রায় ২৫ হাজারের মত এর তাপমাত্রা । ৯৯৪০ কেলভিন তবে আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে আস্তে আস্তে ঠান্ডা হয়ে যেতে চলেছে । এর কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখা গেছে যে স্মৃতিশক্তি কমে যাচ্ছে হাজার ৮৬২ সালের আগের খোঁজ পান । একসাথে এর বয়স প্রায় ২০০ থেকে ৩০০ মিলিয়ন বছর এর সমন্বয়ে গঠিত । এর গণনা অনুযায়ী আগামী ১০ হাজার বছর পর্যন্ত রাতের আকাশের সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা হয়ে থাকবে ।ভবিষ্যতে তীব্রতা আরও বাড়তে পারে কারণ মনে করা হচ্ছে ধীরে ধীরে ৬০ হাজার বছর ধরে সৌরজগতের আরও কাছে চলে আসছে । তখন স্বাভাবিকভাবেই একে আরও উজ্জ্বল দেখা যাবে ।

দেখব কি করে

এতক্ষণ পর্যন্ত আমরা মহাকাশে উপস্থিত সিরিয়ার ব্যাপারে কিছু কথা জানতে পারলাম তবে এই পৃথিবীতে মানব সভ্যতা সম্পর্কে কয়েকটি কথা জড়িত আছে । সেটা কি আপনারা জানেন তবে শুনুন আপনার কথা শুনেছেন নিশ্চয়ই গাড়ির কোম্পানি একটা গাড়ির ইঞ্জিন বানিয়েছিল তার নাম রেখেছিল ব্রাজিলের পতাকার দিকে চোখ রাখছে । এখানে ২৭ টা আছে তেমনি এদের মধ্যে একটাকে বলা হয় সিরিয়াস । উদ্দেশ্য করছে এখন নিশ্চয়ই ভাবছেন তার সম্বন্ধে এত কিছু জানলাম কিন্তু সত্যিকারে যদি দেখতে হয় তবে দেখব কি করে?  সেটাও বলে দিচ্ছি শীতকালের সন্ধের সময় আকাশের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে যদি দেখার চেষ্টা করেন তবে সিরিয়াস কে দেখতে পাবেন । 

সবচেয়ে উজ্জ্বল তারা 

সূর্য থেকে ১৫০ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত আর এই দূরত্ব হওয়া সত্ত্বেও গরমের সময় আমরা প্রত্যেকেই নাজেহাল হয়ে যায় । তাই সকলেই বলে থাকে আমাদের পৃথিবী ধ্বংস সূর্যই করবে । তাই বহু থিওরিস্ট মনে করেন পৃথিবী ধ্বংসের সময় সূর্য একটি বিশাল আকারের আগুনের গোলায় পরিবর্তিত হবে । অথবা সূর্য সম্পন্ন করবে কিন্তু আপনারা জানেন কি আমাদের ব্রহ্মান্ডে এমন একটি দাদা রয়েছে যা মাত্র চার সেকেন্ডের এডিট করে তা আমাদের সূর্য পুরো এক বছর ওয়েট করতে পারে না ।আমাদের সূর্য একটি তারা অর্থ ছোট ছোট রাতের আকাশে দেখা যায় যে সূর্যের ন্যায় অথবা আরও বড় কিন্তু এরা আলোকবর্ষ দূরে থাকায় এদেরকে ছবি দেখায় স্টার অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেটরি । সকলেই জানি কিন্তু আপনারা জানেন না হয়তো তারাই একমাত্র উৎস । 

ব্রহ্মাণ্ডে তাদের বড় অবদান রয়েছে তারা যেমন আমাদের সূর্য শুধুমাত্র ঈদে নয় প্রতিটি অবজেক্টিভ জন্ম হয়েছে । তার গর্ভে তাদের প্রাচীন ইতিহাসের একটি বড় অবদান রয়েছে রাতের আকাশ কে সৌন্দর্যময় করার সঙ্গে আমাদের পূর্বপুরুষদের দিরেকশন বোঝাতে  তথা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে অনুমান করতে সাহায্য করেছে ।তাদের সম্পর্কে বহু তথ্য জানতে পারি নতুন স্টার্ট করেছি কিছুটা কম আবার কিছু তারা বিশাল আকারের এবং খুবই উজ্জ্বল । এমন এক অদ্ভুত তারা রয়েছে যা শুনলে আপনার মাথা ঘুরিয়ে দেবে নাম বললে খাচ্ছিল কারণেই স্টার সিস্টেম থেকে যে রশ্মি আসছিল তার তিন ধারার সমষ্টির থেকেও বেশি অর্থাৎ এটি কেবল মাত্র তিনটি তার সমর্থক হতে পারে না ।বরং ক্যালকুলেশন দেখাচ্ছিলো আসলে এটি একটি বিশাল আকারের ক্লাস টেন । 

আরও পড়ুন: পৃথিবী থেকে তারার দূরত্ব কত?

১৯৯০ হাভেল টেলিস্কোপ লঞ্চ করার পর এতে থাকা হোয়াইটফিল্ড প্লানেটরিয়াম এর সাহায্যে থেকে প্রথম দেখা হয় । আর ১৩৬ একটি ভিন্ন ধারার সমষ্টি অর্থাৎ তাদের থেকেও বেশি অর্থাৎ তারা ছিল । অর্থাৎ  ৬৩ ৬৩ আলাদা তারা ক্লাসটা ছিলো । হাজার ১৯৯৯ সালে হাভেল টেলিস্কোপ এর এডভান্স wap2 অর্থাৎ ক্যামেরা লাগানো হয় তখন আমরা আরও অনেকে আরও ভালভাবে স্টাডি করার সুযোগ পায় । তখন এর ভিতর থেকে৬০ মিনিটে শুরু করা হয় আরো ৩৬ এর প্রতি বেশি ইন্টারেস্ট এর কারণ ছিল । কিন্তু বাকিদের তুলনায় অধিক উজ্জ্বল ছিল কারণ ছিল এতে থাকা অধিকমাত্রায় উজ্জ্বল তারা । তাদের মধ্যে একটি ছিল আরন ৩৬১-৩৬৫ একটি পোস্টার অর্থাৎ এই ধরনের তারা খুবই রেয়ার জানেন কেন কারণ এই ধরনের তারা প্রায়ই খুবই বেশি । 

আরও পড়ুন: খন্ড গ্রাস চন্দ্রগ্রহণ কাকে বলে

আর ১৬৬১ সবথেকে গরম তাদের মধ্যে একটি এর সার্ভিস টেম্পারেচার প্রায় ৫০ হাজার ৭২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সূর্য থেকে প্রায় ১০ গুণ বেশি গরম । একটি ওয়ার্ডপ্রেস এবং এর উপর নির্ভর করে আলাদা শ্রেণীতে ভাগ করা হয় । স্টিলের ক্লাসিফিকেশন বর্তমান সৃষ্টি করা হয় এই সিস্টেমে বিভিন্ন অ্যাপের সাহায্যে ভাগ করা হয়েছে । প্রথমে ও এ কে এম এস কে গরম তারা থাকে এবং ক্লাসের সব থেকে ঠান্ডা তারা প্রত্যেক ক্লাস ক্লাসে ভাগ করা হয়েছে । প্রতিটি বিভাগে থেকে ৯ পর্যন্ত রয়েছে যেখানে সবথেকে গরম এবং নয় সব থেকে ঠান্ডা আমাদের সূর্য সেন এর থেকে আরও ৬১ একটি পোস্টার শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত ।  মাত্র এক বছরের ২০১০ সালে যখন আর ওয়ান ৬ এর ডিটেইলস স্টাডি করা হচ্ছিল তখন জানা যায় এই তারাটি ৮৭ লাখ ১০ হাজার যা প্রমাণ করে ।

এখনো পর্যন্ত ডিসকভার করা তারা গুলির মধ্যে সবথেকে ৩৪.৮ করে তা আমাদের সূর্য পুরো এক বছরের এডিট করে যদি তারা কে সূর্য স্থানে রিপ্লেস করা হয় তাহলে তিনি সমগ্র পৃথিবীর প্রান্ত করে দেবে । আর ভয়ঙ্কর পৃথিবীবাসীকে পুড়িয়ে ছাই করে দেবে । কিন্তু সবথেকে বিশেষত্ব হলো এটি সবথেকে উজ্জ্বল তারা হওয়ার সঙ্গে সবথেকে ম্যানচেস্টার ২০১৬ অবজারভেশন থেকে জানা যায় আর ৩৬ নং ৩১৫ সমান অর্থাৎ আমাদের সূর্যের থেকে ৩১৫ বেশি ইউ ওয়াই স্কুটি ব্রহ্মান্ডে সবথেকে বড় জামাতে সূর্যের ম্যাচে মাত্র ৩০ গুণ বেশি ।  কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ভাল লাগলে একটা লাইক বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার  করুন, সঙ্গেই থাকুন ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url