আমাদের এই মহাবিশ্ব কবে এবং কিভাবে ধ্বংস হবে?
মহাবিশ্ব কবে এবং কিভাবে ধ্বংস হবে |
আমাদের এই মহাবিশ্ব
বন্ধুরা আমরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে কিছুই বলতে পারিনা তারপরও বিজ্ঞানীরা যেভাবে ব্রহ্মান্ডের অতীতের কথা বলে দিয়েছেন । তেমনি বর্তমানে নানা ঘটনা সাপেক্ষে ব্রহ্মাণ্ডের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তারা অনুমান করেছেন । তবে আমরা এখানে ১০০ বছর পরে কথা নয় বরং হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বছর পরের কথা বলব । ভবিষ্যতে এই ঘটনাগুলো ঘটায় সম্ভাবনা আছে কিন্তু এগুলো যে ঘটবেই এমনটা নিশ্চিত ভাবে বলা সম্ভব নয় । তাহলে চলুন শুরু করা যাক আমরা এখন বর্তমান থেকে ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি মানব সভ্যতার অগ্রগতি থেকে মঙ্গল গ্রহে উপনিবেশ স্থাপন আমাদের কাছে সবকিছু বদলে যাচ্ছে ।
যেভাবে ধ্বংস হবে
এই পৃথিবী আমাদের সভ্যতা সূচনা দেখেছে সভ্যতার বিকাশ দেখছে আর আমাদের সভ্যতার বিনাশ দেখবে ।এই পৃথিবীতে যে কোন সভ্যতা যে কোন পদার্থ বা যেকোনো শক্তিশালী বস্তু সবসময়ের জন্য থাকবে না । প্রতিটা জিনিসের একদিন না একদিন অবশ্যম্ভাবী সম্পূর্ণ মানব সভ্যতার বিকশিত হোক না কেন শোনাতে পারবে না ।একদিন না একদিন সেটা নিশ্চিত এই পৃথিবী অনেক দেখেছে অনেক দেখেছে দেখেছে ভবিষ্যতে লাখ লাখ বছর পর উল্কাপিন্ডের ধ্বংসের কারণে মানুষের পায়ের ছাপ মুছে যাবে তিন বিলিয়ন বছর পর ধীরে ধীরে ভুলে যাচ্ছে ।
এবং বড় হচ্ছে সে নিজেকে পরিবর্তন করে ফেলেছে পৃথিবীর তাপমাত্রা এতটাই বেড়ে গেছে যে এখানকার তাপমাত্রা এখন ১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস । পৃথিবীর পাশাপাশি সৌরমণ্ডলের গ্রহের গতি ধীর হয়ে যাচ্ছে ৪ বিলিয়ন বছর পর আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির সাথে অ্যান্ড্রোমিডা গ্যালাক্সি সংঘর্ষ হয়ে গেছে ।
গ্রহ নক্ষত্রের দূরত্ব অনেক বেশি থাকায় অনেক জায়গাতেই হয়েছে এই দুটো গ্যালাক্সি । জুড়িয়ে যাওয়ার কারণে একটা অনেক বড় এবং নতুন গ্যালাক্সি তৈরি হয়েছে ।দশ বছর পার হয়ে গেছে সে তার সমস্ত হাইড্রোজেন কে লিয়ে মে কনভার্ট করে ফেলেছে । এখন সূর্যের তাপে গলে যাচ্ছে আর পরবর্তী কয়েক কোটি বছরে সুদে-মূলে যাচ্ছে যে পৃথিবীর সমস্ত কাছের গ্রহ গিলে নিচ্ছে । এবং তারপর শেষে সূর্য ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে তার পাশে পরিণত হয়ে যাই এবার তাপমাত্রা ধীরে ধীরে কমছে এখনও পর্যন্ত একশ বিলিয়ন বছর পেরিয়ে গেছে ।
আমাদের সূর্য নিভে গেছে এই সময়ের মধ্যে অনেক নতুন তারা জন্ম হয়েছে কিন্তু লক্ষ লক্ষ বছর পুরনো তারা একের পর এক শেষ হতে আরম্ভ করেছে । একদম আমাদের সূর্যের মতো তিন মিলিয়ন বছর পর আমাদের ইউনিভার্স অনেক দুর্বল হয়ে গেছে ।তার এনার্জি প্রায় শেষ হয়ে এসেছে মহাবিশ্বের তাপমাত্রা ক্রমশ কমে যাচ্ছে ।
আর অনেক নক্ষত্র সময়ের সাথে সাথে নিভে যাচ্ছে ১ হাজার বছর পেরিয়ে গেছে এই সময়কে বলা হয় আমাদের গ্যালাক্সিতে সূর্যের থেকে লক্ষ গুণ বড় যে তারা ছিল সেটাও হয়ে গেছে আমাদের গ্যালাক্সির সবথেকে বড় নক্ষত্র সেটা এখন আমাদের চাঁদের আলো নির্গত হতে পারে । আরো কিছু ওয়ারড্রব সামনে চলে আসায় মাধ্যাকর্ষণের কারণে একে অপরের সাথে সংঘর্ষ বাধে শক্তি লোপ পেয়েছে ।
আর কিছু নক্ষত্র ভরণী নক্ষত্র বিনাশের পর থেকেই কিন্তু আমাদের থেকে লক্ষ গুণ বেশি বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কোন নক্ষত্র এই পর্যায়ে আসতে অনেক সময় নাই যেমন হাইড্রোজেন এবং জন্মের পর নক্ষত্রের জন্ম হয়েছিল তেমনি হাইড্রোজেন এবং শেষ হয়ে যেতে থাকে । আর বিশ্বব্রহ্মাণ্ড আবার অন্ধকারে চলে যায় যাকে নিজের কারণে তার সামনে আসা সমস্ত জিনিস দিলে নাই সেই পরমাণু ধ্বংস করে দেয় । আর সেটা নিজের দেশের বাইরে যেতে দেয় না সব থেকে বেশি এনার্জি যদি থেকে থাকে তাহলে সেটা হল ব্ল্যাক হোল কি শেষ আছে তার মধ্যে থাকা পদার্থ সব সময় থাকে না ।তার মধ্যে থাকার পরও মানুষ হয়ে যায়
আরও পড়ুন: হঠাৎ যদি পৃথিবীর সব মানুষ বিলুপ্ত হয়ে যায় তাহলে কী হবে?
এনার্জি এবং গ্র্যাভিটি'র মধ্যে ভারসাম্যের কারণেই ব্রহ্মান্ডের অস্তিত্ব বজায় আছে ।কিন্তু বিধি অনুযায়ী এমন একটা সময় আসবে যখন ডার্ক এনার্জি ব্রহ্মাণ্ডকে সেই সময় পর্যন্ত গতি প্রদান করতে থাকবে । যতক্ষণ না ব্রহ্মাণ্ডের প্রত্যেকটি ধুলোয় পরমাণু ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে আর শেষমেষ একটা পর্যায়ে নদীগ্রাস ঘটে । তা ভেবে আর ব্রহ্মান্ডের শুধুমাত্র পার্টি থেকে যাবে । আর এই অবস্থাটা বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী হওয়ার পর এবং নিজের বিস্তারের কারণে সব এনার্জি থাকবে ঠিকই ।
কিন্তু অনেক বড় আকারে ছড়িয়ে পড়বে বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের গড় তাপমাত্রা অনেক কমে যাবে আর সেটা শুনে চলে আসবে । আর এটাই হল ব্রিজ অবস্থা এই অনুমতি সামনে এসেছে মনে করা হয় যে আমাদের ব্রহ্মাণ্ড তখন অস্থায়ী অবস্থায় থাকবে । যাদের জন্ম দিতে পারে আর আমাদের কে নষ্ট করে দিতে পারে ।অনুমান অনুযায়ী এমন একটা এনার্জি নির্মাণের কারণে একটা ছিদ্র হয়ে যাবে এবং ব্রহ্মাণ্ডকে গিলে ফেলবে ।
আরও পড়ুন: মঙ্গলের মাটিতে রয়েছে ডাইনোসরের ডিম ছড়িয়ে আছে পাথরের টেবিল?
আলোর গতিতে ব্রহ্মান্ডে সবথেকে ছড়িয়ে পড়বে এবং সামনে আসা সবকিছু নষ্ট করে দেবে । ১ নাম্বার আমাদের বিগ ব্যাং থিওরির উপর আধারিত যেমনভাবে ব্রহ্মান্ডের উৎপত্তি হয়েছে ।তা ছড়িয়ে পড়েছে ক্রমাগত ছড়াচ্ছে ডার্ক এনার্জি এনার্জি এনার্জি প্রদান করা ছেড়ে দেবে ।আর এইভাবে হতে শুরু করবে আর্টিকেল সংকোচিত হয়ে যাবে । যে পুনরায় ছোট ছোট অবস্থায় পৌঁছে যাবে হয়ে যাবে আর একটা নতুন ব্যাংকের সাথে একটা নতুন বিজ্ঞানীদের মতে এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে সমাপ্তির মাধ্যমে হতে পারে । তবে বন্ধুরা এর মধ্যে কোনটা আপনার কাছে সঠিক বলে মনে হচ্ছে সেটা আমাকে কমেন্ট করে জানান ।