২০৫০ সালে মহাকাশে কি কি হতে চলেছে বা মহাকাশ অভিযান কি কি!

বন্ধুরা আমরা একটা বিশেষ টপিকের উপর ভিত্তি করে  শুরু করতে চলেছি, আর এই জিনিসটার নাম হল দেখ লিস্টটা  শুরু করার আগে আমরা আপনাদের এই সিরিজ সম্পর্কে কিছু বলতে চাই,

২০৫০ সালে মহাকাশে কি কি হতে চলেছে
 দ্য ফিউচার

২০২১  সাল থেকে ২০৫০ সাল দ্য ফিউচার

দ্য ফিউচার ২০২১ আমরা অদূর ভবিষ্যতে ঘটতে পারে এমন আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির কথা আলোচনা করব । স্বাভাবিকভাবেই ভবিষ্যতে অনেক ঘটনা ঘটবে আর সেই সমস্ত ঘটনার বর্ণনা একটা পোষ্ট দেখানো সম্ভব নয় । তাই আমরা একটা পোষ্ট একটা টপিক আলোচনা করব এর ফলে আপনাদের এবং আমাদের মধ্যে বোধগম্যতা উন্নত হবে। বন্ধুরা আমরা যেহেতু ভবিষ্যৎ ঘটনা সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি সেটা এরকম এলোমেলোভাবে বলা ঠিক হবে না । তাই চলুন  টাকে একটু আকর্ষণীয় করে তোলা যায় আর সেটা করার জন্য আমাদের একটা টাইম মেশিন এর প্রয়োজন হবে ।এটা একটা কাল্পনিক টাইম মেশিন যার সাহায্যে আপনারা আমার সাথে যাবেন ভবিষ্যতের অভিযানে ।তাই চলুন বন্ধুরা , এখন আমরা ২০২১ সালে আছি আর কদিন পরে আসতে চলেছে ৩১ অক্টোবর তাই প্রথমেই টাইম মেশিনে চড়ে আমাদের অনেক দূর এগোতে হবে না চলুন যাওয়া যাক ।

মহাকাশ অভিযান কি কি

৩১ অক্টোবর দিনটাতে বন্ধুরা এখন আমরা ২০২১ সালের ৩১ শে অক্টোবর দিনটাতে রয়েছে মহাকাশে পাঠানো হবে এখনো পর্যন্ত যতগুলো টেলিস্কোপ মহাকাশে পাঠানো হয়েছে তার মধ্যে এটাই সবথেকে বড় । বিজ্ঞানী টেলিস্কোপ এর মাধ্যমেই বড় করে দেখতে চান এর ফলে মহাবিশ্বকে আমরা আরো অনেক দূর পর্যন্ত দেখতে পাবো । ২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসের পরীক্ষা দ্বিতীয় বার করছে কিন্তু এবারে বেইমান পাঠানো হবে না । কেবলমাত্র একটা টেস্টিং মেশিন হতে চলেছে । এখন ২০২২ সাল এবছর মহাকাশে বেশ কিছু হতে চলেছে জুন মাসে লঞ্চ করা হবে এই মিশনের উদ্দেশ্য হল প্রকাণ্ড গ্রহ বৃহস্পতি এবং তিনটি উপগ্রহ এবং নিখুঁত পর্যবেক্ষণ করা হবে । আসলে এটা একটা স্পেস টেলিস্কোপ এর কাজ হবে ডার্ক ম্যাটার এবং ব্যানার্জি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা । এবং সেটা আমাদের পৃথিবীতে পৌঁছায় কি হতে চলেছে এটা ২০২২ এর আগস্টে লঞ্চ করা হবে । এটা আমাদের সৌরজগতের একটা সাইট থেকে পর্যবেক্ষণ করবে ফলে আমরা খুব গভীরে গিয়ে জানতে পারবো । যে গ্রহ কিভাবে গঠিত হয় এবং তাদের কেন্দ্রে থাকে আর পৃথিবীর কেন্দ্রে কোন কোন পদার্থ পাওয়া যেতে পারে ।

বন্ধুরা আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে সেই দিনটার কথা যেদিন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের চেষ্টাতেই মিশন সম্পন্ন করতে পেরেছিলেন আর এভাবেই পুরো পৃথিবীতে ভারত নিজের নামে করেছিল । এর আগে পৃথিবীর কোন দেশে প্রথম বারের চেষ্টায় সফল হয়নি আর এই সাফল্য ধরে রাখতে হবে এর ফলে মঙ্গল গ্রহকে আমরা অনেক বেশি কাছ থেকে জানতে পারব । যদিও এখনও জানা যায়নি কিন্তু ২০২২ সালের মধ্যেই লঞ্চ করতে চাই বলে শোনা যাচ্ছে । বন্ধুরা এবার চলুন টাইম মেশিনে চড়ে আমরা ২০২৩ সালে উপস্থিত হয়েছি এ বছরেও ঘটতে চলেছে অনেক উল্লেখযোগ্য মহাকাশ সম্পর্কিত ঘটনা । এবছর মঙ্গল অভিযানের তৈরি লঞ্চ করা হবে সম্ভবত ভারতের প্রথম সফল হবে যাতে আপনারা সকলেই ভরসা রাখি সাহায্যে আমরা সবাই মঙ্গল  সম্পর্কে জানতে পারবো । আপনারা সকলেই জানেন যে শুক্র গ্রহকে আমরা সৌরজগতের নরক বলে থাকি সেটা আরো অনেক নিখুঁত এবং গভীর ভাবে জানতে পারবো । বন্ধুরা চলুন এবার ২০২৪ সালে প্রবেশ করা যাক । এই বছরটা আমেরিকার মহাকাশ অভিযানের একটা গুরুত্বপূর্ণ বছর হতে চলেছে এবছর প্রথমবার একটা প্রাইভেট এজেন্সির মানুষকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানো শুরু করবে এবং ইকুইপমেন্ট গুলো তারপর মানুষকে পাঠানোর সময় আসবে কিন্তু এবছর কেবলমাত্র পাঠানো হবে এ বছর

আরও পড়ুন: মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি কাকে বলে? আমরা কোন গ্যালাক্সিতে বাস করি

ইকুইপমেন্ট পাঠানো হবে ব্লু মুন এ বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে আরো একটা প্রাইভেট স্পেস এজেন্সি নিজেদের স্পেস মিশন সফল করার প্রচেষ্টায় নামবে । আর এই কোম্পানির নাম হলো অরিজিন এটা পৃথিবীর বর্তমান ধনী মানুষ এবং ২০২৪ সম্ভবত তিনি সবথেকে ধনী থাকবেন । অর্থাৎ যে প্রজেক্টে লাঞ্চ করবেন এটা একটা লোন আল্লার ঘর থেকে চাঁদের মাটিতে পাঠানো হবে । আর কাজ হবে চাঁদের মাটি থেকে জল নিষ্কাশন করা এবং পরে সেটা পৃথিবীতে আনা হবে । বন্ধুরা এবার আমরা এসে পৌঁছেছি ২০২৬ সালে স্পেসএক্স মানুষকে মঙ্গল গ্রহে পাঠানোর জন্য তৈরি মানবজাতি সবথেকে দীর্ঘতম এবং মানব ইতিহাসে সবথেকে ভয়ঙ্কর হতে চলেছে । কেননা মহাকাশচারীদের প্রায় একবছর মহাকাশে থাকতে হবে আর পুরো সময়টাই তারা ট্রাভেল করবেন । ২০২৭ সাল নাগাদ তারা মঙ্গলগ্রহে পৌঁছে যাবেন পৃথিবীর প্রথম কম্পানি হতে চলেছে যে মানুষকে অন্য একটা গ্রহে পৌঁছে দেবে । আর এটা একটা বিরাট সাফল্য হতে চলেছে না পরের বছর আরও একটা স্পেস মিশন লঞ্চ করবে । তারপর মানুষকে মঙ্গল গ্রহের নাম হতে চলেছে চলেছে সেটা হল পৃথিবীতে আসা নিয়ে । গবেষণা করা তাদের মহাকাশচারীদের চলেছে এবং এর পরের বছরের এই ক্ষেত্রে নিজেকে শক্তিশালী করে তুলবে । আর মেশিনে চড়ে আমরা দশ বছর এসেছি এখনো পর্যন্ত যদি সবকিছু ঠিকঠাক থাকে তবে মহাকাশ অভিযানে মানুষ একটা অত্যন্ত উঁচু স্থানে পৌঁছে গেছে । এই দশ বছরে আমাদের সবথেকে বড় মিশন মানুষকে মহাকাশে নিয়ে গিয়ে একটা বিশাল কৃতিত্ব অর্জন করা । 

আরও পড়ুন: পৃথিবীতে শুরু হয়েছে ষষ্ঠ গণবিলুপ্তির পর্ব, হুঁশিয়ারি গবেষণায়


২০৫০ সালে মহাকাশে কি কি হতে চলেছে সজপ
 দ্য ফিউচার

এখন আমরা ২০৩৫ সালে পৌঁছে গেছি এই বছর জাপানের একটা কোম্পানি তাদের বানিয়ে ফেলেছে । এখন সবথেকে বড় সমস্যা নিয়ে আমরা যখন করে ফেলবো মানুষে তৈরি করে ফেলতে পারবে । এবং আমাকে একটা নতুন মাত্রা ২০৩০ সালের লঞ্চ হবে আর এটা আমাদের সৌরজগতের সব থেকে কাছের নক্ষত্র জগতে পাঠানো হবে । এটা খুবই ছোট বোলের মত দেখতে একটা মহাকাশযান লেজারের মাধ্যমে করা হবে ।  বিজ্ঞানীদের মতে যদি আমরা মাধ্যমে আলোর গতিবেগ এর প্রায় ১০% গতিবেগ অর্জন করবে । বন্ধুরা এখন আমরা ২০৪৫ সালে উপস্থিত হয়েছে এতদিন তৈরি হওয়ার দাবি জানিয়েছে গোটা পৃথিবীর কাছে ২০৫০ সালের মধ্যে মিশনগুলোর মাধ্যমে স্মরণ করে ফেলেছে । ভবিষ্যৎবাণী সংখ্যা নেহাত কম নয় আবার এমন কিছু ভবিষ্যদ্বানী আছে যেগুলো ভুল প্রমাণিত হতে পারে । কেননা সম্ভব নয় তবে আপনাদের একটা কথা বলতে পারি যে ২০৫০ সালে পৃথিবী ছাড়াও আমাদের আরও একটা নিজস্ব গ্রহ হতে চলেছে আর তাহলে মঙ্গল । 

আর এর মধ্যে আমাদের ভারতীয় জনগণনা কোন প্রাইভেট স্পেস এজেন্সি হয়তো আপনাদের মধ্যে কেউ কেউ ২০৫০ সালের মধ্যে মহাকাশ অভিযানের সামিল হবেন । আবার স্পেস স্পেস এজেন্সি আপনাদের মধ্যে কেউ ভারতে গড়ে তুলবেন আর এজন্য আপনাদের জানিয়ে রাখি যে ইন্দুষ্ট্রিয়াল সেক্টর খুলে দিয়েছে । কেন মনে করছে যদি আজ কোন ভারতীয় প্রাইভেট কোম্পানি এর মত কাজ শুরু করতে চাই তবে তা শুধু দশ বছর লাগবে । এজন্য তার কমার্শিয়াল সেক্টর খুলে দিয়ে প্রাইভেট কোম্পানিগুলোকে আহ্বান জানাচ্ছে ।ও বন্ধুরা এই পোষ্ট আপনাদের কেমন লাগল আমাকে কমেন্ট করে জানান । এছাড়া ভবিষ্যতে আর কি কি হতে পারে সেগুলো আমাকে কমেন্ট করে জানান ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url