অঝোরে লোহার বৃষ্টি ভিন্‌গ্রহে একটি দিকে ও ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে এল রহস্যময় তরঙ্গ

প্রায় আমাদের বৃহস্পতির মত আকারের এই ভিনগ্রহের ঝলসে যাওয়া উঠে এসেছে সাম্প্রতিক একটি গবেষণা পত্রে সেই গবেষণা পত্রটির প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল ।


অঝোরে লোহার বৃষ্টি ভিন্‌গ্রহে একটি দিকে ও ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে এল রহস্যময় তরঙ্গ
অঝোরে লোহার বৃষ্টি 


অঝোরে লোহার বৃষ্টি এই ভিন্‌গ্রহের একটি দিকে

 প্রায় আমাদের বৃহস্পতির মত আকারের এই ভিনগ্রহের ঝলসে যাওয়া উঠে এসেছে সাম্প্রতিক একটি গবেষণা পত্রে সেই গবেষণা পত্রটির প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল । লোহার বৃষ্টি এই ভিনগ্রহের একটি দিকে লেখা হয়ে যাচ্ছে তার শরীর সোনা নয় লোহা ঝরছে ঝরে পড়ছে । একনাগাড়ে ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি হচ্ছে এই ভিনগ্রহের । শুধু একটি দিকেই গলে গলে আকাশ থেকে ঝরে পড়ছে অনবরত ঝাঁপিয়ে লোহার বৃষ্টি হচ্ছে । বিভিন্ন মূলকের এই গ্রহে আর ভয়ঙ্কর গনগনে তাপে জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে । সেই গ্রহের একটি দিক আগে যতটা আজ করা হয়েছিল তার চেয়েও বেশি তাপমাত্রায় পুড়ে যাচ্ছে ।  wap 786 নামের সঠিক তাপমাত্রা ২২৪৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ডিগ্রি ফারেনহাইট এর চেয়েও অনেক বেশি যা আমাদের সূর্যের তাপমাত্রা ডিগ্রী সেলসিয়াসের এক-তৃতীয়াংশের বেশি  । 

প্রায় আমাদের বৃহস্পতির মত আকারের এই ভিনগ্রহের ঝলসে যাওয়া উঠে এসেছে সাম্প্রতিক একটি গবেষণা পত্রে সেই গবেষণা পত্রটির প্রকাশিত হয়েছে আন্তর্জাতিক বিজ্ঞান গবেষণা পত্রিকা অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল ।জার্নাল গবেষণাপত্রটি জানিয়েছে আমাদের থেকে মাত্র ৬৪০ আলোকবর্ষ দূরে থাকা এই ভিন গ্রহ নক্ষত্র কে প্রদক্ষিণ করে চলেছে তার তাপমাত্রা সূর্যের চেয়েও অনেক বেশি । আর সেই গনগনে দেওয়া নক্ষত্রটি এতটাই কাছে রয়েছে প্রায় বৃহস্পতির আকারের এই ভিনগ্রহ যে পৃথিবীর মাত্র ১.৮ দিনেই সেটি তার নক্ষত্র কে প্রদক্ষিণ করে । যেখানে সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে পৃথিবীর লাগে ৩৬৫ দিন কয়েক ঘণ্টা সময় ।

 শুধু তাই নয় যাদের যেমন একটি দিক সবসময় থাকে পৃথিবীর দিকে জ্যোতির্বিজ্ঞানে পরিভাষায় যাকে বলা হয় ।তাহলে সেই ভিন গ্রহ এমনই একটি দিক সবসময় থাকে তার নক্ষত্রের দিকে । সেদিকে সবসময় দিনের আলো রাতের অন্ধকার নামে না কোনোকালেই । আর ভিনগ্রহের যে দিকটি কোনদিনই নক্ষত্রের মুখ দেখতে পায় না সেই দিকটি সব সময় ঢাকা থাকে জমাট বাঁধা অন্ধকারে । এই দিকে তাপমাত্রা অন্যদিকে তুলনায় কিছুটা কম মূল গবেষক নিউইয়র্ক-এর কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক করি জয় বর্ধনের জানিয়েছেন । প্রচন্ড তাপমাত্রায় ভিনগ্রহে গলে যাচ্ছে আর সেই গলানো লোহা বাষ্পীভূত হয়ে উঠে আসছে বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে । সেখান থেকেই অত্যন্ত লোহার বাসবো ভিনগ্রহের অন্ধকারে ঢেকে থাকা দিকের কিছুটা ঠান্ডা লোহায় পরিণত হচ্ছে । অনর্গল ঝরে পড়ছে খুব গরম লোহার বৃষ্টি হয় তো কেমন লাগলো এই এক্সোপলানেট নিয়ে পোষ্টি আশা করি ভালো লেগেছে সঙ্গে থাকবে  লাইক শেয়ার অবশ্যই করবেন আর কমেন্ট বক্সে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত জানাবেন ।


অঝোরে লোহার বৃষ্টি ভিন্‌গ্রহে একটি দিকে ও ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে এল রহস্যময় তরঙ্গ 1
রহস্যময় তরঙ্গ


ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে এল রহস্যময় তরঙ্গ


ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে এলো রহস্যময় তরঙ্গ চাঞ্চল্য বিজ্ঞানীমহলে । হ্যালো বন্ধুরা চলে এলাম সেই বিষয় নিয়ে আপনাদেরকে একটি ইনফরমেটিভ  পোষ্টি দিতে । মহাবিশ্বে অনন্ত পরিধিতে কত রহস্য লুকিয়ে রয়েছে আদিম যুগ থেকে সেইসব না জানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজে আসছে মানুষ । অথচ আজও উত্তর মেলেনি সম্প্রতি ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে আসা এক বেতার সংকেত । হীরের চাঞ্চল্য দেখা দিলো সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক এক গবেষক দল সন্ধান পেয়েছেন সেই সংকেতের তবে এই সম্পদের সন্ধান এই বছর নয় মিলেছিল দুই হাজার কুড়ি সালে প্রতি সন্তানের কথা জানা গিয়েছে। অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল প্রকাশিত গবেষণা পত্র থেকে বিশ্বের অন্যতম সংবেদনশীল রেডিও টেলিস্কোপ অস্ট্রেলিয়ান স্কোয়ার কিলোমিটার এসকেএফ গবেষকরা পেয়েছিলেন । এমন এক মহাজাগতিক বস্তুর সন্ধান উজ্জ্বলতা প্রতিমুহূর্তে বদলাচ্ছিল বস্তুটির নাম রাখা হয়েছে এ এসকেবি j730 8.2 -325 সেখান থেকে ভেসে আসছিল সংকেতটি ।ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে এলো রহস্যময় তরঙ্গ চাঞ্চল্য বিজ্ঞানীমহলে ।

আরও পড়ুন: ২৪ ঘণ্টার গ্রীষ্ম, শীতকাল ফুরোয় ৪৮ ঘণ্টায়! অবাক করা ভিন্গ্র‌হের হদিশ নাসার স্পিৎজার স্পেস টেলিস্কোপ

শঙ্কিত এখনও বোঝা সম্ভব হয়নি দেখা গিয়েছে একবার সেটি প্রবল উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে । তারপর আবার ফিকে হয়ে গিয়েছে তারপর আবার সেটিকে উজ্জ্বল হয়ে উড়তে দেখা গিয়েছে সময় সময় । সেটিকে অবস্থা থেকে ১০০ গুণ বেশি উজ্জ্বল হয়ে উঠল দেখেছেন গবেষকরা । পরে দক্ষিণ আফ্রিকার আরেক সংবেদনশীল নিরেট রেডিও টেলিস্কোপ এর উৎস খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয় কিন্তু এখনও পর্যন্ত আশ্চর্য মহাজাগতিক বস্তুর স্বরূপ বুঝে উঠতে পারেনি তারা । প্রথমে মনে করা হয়েছিল এটি হয়তো বা এক ধরনের নক্ষত্র যেখানে সারা আগুনের জলে পরে অবশ্য বোঝা যায় এটি তেমন কোন মহাজাগতিক বস্তু নয় । 

ঠিক এমন না হলেও এই ধরনের সংকেতের দেখা অবশ্য এর আগেও কয়েকবার মিলেছে বিজ্ঞানীদের ধারণা সম্ভবত । কোনো একটি নয় একগুচ্ছ বস্তুর সম্মিলিত সংকেতই ধরা পড়েছে টেলিস্কোপে ।দক্ষিণ আফ্রিকার আরেক সংবেদনশীল নিরেট রেডিও টেলিস্কোপ এর উৎস খুঁজে বের করার চেষ্টা করা হয় কিন্তু এখনও পর্যন্ত আশ্চর্য মহাজাগতিক বস্তুর স্বরূপ বুঝে উঠতে পারেনি তারা ।ইনফরমেটিভ পোষ্টি  কেমন লাগলো জানাতে ভুলবেন না সঙ্গে থাকবেন  লাইক শেয়ার অবশ্যই করবেন আর কমেন্ট বক্সে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত জানাবেন আসি আবার দেখা হবে সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url