কিভাবে তৈরী হচ্ছে কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল ।Artificial black hole
লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার এইদিন স্থাপনসহ ইউরোপিন অর্গানাইজেশন ফর নিউটন রিসার্চ সেন্টার যাকে তার নামে চিনে থাকি।
ব্ল্যাক হোল কিভাবে সৃষ্টি হয় |
কিভাবে তৈরী হচ্ছে কৃত্রিম ব্ল্যাক হোল
হ্যালো বন্ধুরা ওয়েলকাম ব্যাক প্যানেল মিটার ১৯৯৮ থেকে ২০০৮ এর মধ্যে এস্টাবলিশ করা হয়েছিল আর এতে প্রথম এক্সপেরিমেন্ট শুরু হয়েছিল । ২০১০ সালের শেষদিকে মানবজাতির জন্য বরদান বলে মনে করেন আবার কিছু মানুষ করেন একদিন এর জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে। কিন্তু কেমন ভাবে জানেন এর জন্য সবার প্রথমে এর ওয়ার্কিং সম্পর্কে জানা প্রয়োজন যে মাটির উপরে নয় বরং মাটি থেকে ১৭৫ মিটার নিচে স্থাপন করা হয়েছে। ঠিক টানে সে বিস্তৃত সার্কাম্ফেরেন্স ২৭ কিলোমিটারের মধ্যে ইনস্টল করা হয়েছে যারা একে অপরের সঙ্গে কানেক্ট রয়েছে চারিদিকে। ১২৩২৩ পরিবেশ এবং ৩৯২ টিকটক ফুল লাগানো হয়েছে । এই কাজ হল প্রকৃতির ৯৯ পার্সেন্ট পর্যন্ত এরশাদের নিশ্চিত করে পার্টিকেলের সাথে চ্যাট না করে এইসব মেয়েকে পাওয়ার জন্য এখানে লাগানো হয়েছে । টোটাল লক্ষ ৫০ হাজার কিলোমিটার একই লাইনে লাগানো হলে পৃথিবী থেকে চাঁদের ডিস্টেন্স টু বার্ড কভার করা যাবে না ।রাখার জন্য এদেরকে -২০০ ৭১ দশমিক ৩ ডিগ্রি টেম্পারেচারে রাখা হয় এভারেজ টেম্পারেচার -২০০ সত্তর দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকেও কম ।
আরও পড়ুন: অঝোরে লোহার বৃষ্টি ভিন্গ্রহে একটি দিকে ও ছায়াপথের কেন্দ্র থেকে ভেসে এল রহস্যময় তরঙ্গ
লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার এইদিন স্থাপনসহ ইউরোপিন অর্গানাইজেশন ফর নিউটন রিসার্চ সেন্টার যাকে তার নামে চিনে থাকি।শুনলে অবাক হবেন এদিকে ঠান্ডা রাখার জন্য একুরিয়াম রাখা হয়েছে তবে এই প্রচুর মাথায় হিলিয়াম রেফ্রিজারেটর ঠান্ডা অথবা বরণের জন্য রাখা হয়নি। ইউনিভার্সিটির কাজ করে এই কমিটিতে পাঠানো হয় ১৯৯৯ গতিতে ছুটে এসে একে অপরের সাথে করে নিয়ে যায় ২৭ কিলোমিটার । কালকে একবার সম্পূর্ণ প্রদক্ষিণ করতে সময় লাগে স্পিডে ছুটে আসা দুটি যথেষ্ট কঠিন কাজ নয় যে এদেরকে চোখে দেখতে পাই না । শুধুমাত্র এদেরকে করা হয় এদের ছুটে যাওয়ার ট্রেন থেকে এই দুটি প্রোটন এর ফলে ১৪ ইলেকট্রিক তৈরি হয়। এই সময় ঠিক সেইরকম সিচুয়েশন তৈরি হয় যেমনটি ঘটেছিল ইউনিভার্সিটির একজন মহান সৃষ্টি হয় শুধুমাত্র ইউনিভার্সিটি নয় বরং এবং এর সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে । আমাদের ইউনিভার্সের কোন পরিস্থিতি তৈরি হবে তা পূর্বাভাস আমরা পার্টিকেল অর্থাৎ এর সম্পর্কে আপনাদের মধ্যে হয়তো অনেকেই জানেন। আর যদি না জেনে থাকেন অবশ্যই কমেন্ট করে জানান আমরা অবশ্যই নিয়ে আসবে ২০১১ থেকে ২০১৩ মধ্যে হওয়া ডিসকভারি পিছনে কৃতিত্ব রয়েছে এই লার্জ হেড্রন কোলাইডারের ইউনিভার্সেল ফাউন্ডেশন আর্টিকেলস। ইউনিভার্সিটির কারণ যদি না থাকে তাহলে ইউনিভারসিটি পাস হয়ে যাবে এখানে ওখানে উড়তে শুরু করবে তারপর লাইটের ফিটিং এখানে-ওখানে পড়তে শুরু করবে।
আরও পড়ুন: ব্ল্যাক হোল কিভাবে তৈরি হয়
গড পার্টিকেল ছাড়াও এমন অনেক পার্টিকেল ছিল হয়েছে যাদেরকে লার্জ হেড্রন কোলাইডারের মাধ্যমেই ডিসকভার করা হয়েছে। যদি লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার না থাকতো তাহলে হয়তো এত ভালোভাবে পার্টিকেল ফিজিক্স কে দিল জানা যেত না। শুধু তাই নয় অ্যান্টিম্যাটার সম্পর্কে আরো ডিটেলস রিসার্চ লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার ছানাপোনা অ্যান্টিম্যাটার ইউনিভার্সিটির করেছে। ইউনিভার্সিটির মেডিকেলের জন্য আর্টিস্ট করে যাকে আমরা মিরর ইমেজ অর্থাৎ আইনের পথে চলতে পারি এবং প্রপার্টি একদম মেডিকেলের নেয় কিন্তু এর চার্জ একদম অপজিট হয়ে থাকে। যেমন এন্টিম্যাটার আর্টিকেল একটি প্রোটন ও নিউট্রনের অ্যান্টিবায়োটিক l&t নিউটন শুধুমাত্র এই সকল সার্টিফিকেট করতে পারি না বরং এদেরকে একসাথে জয়েন করিয়ে এর থেকে আন্টি ম্যাডাম' বানাতে পারি। যখন একটি ইলেকট্রন এবং মিলিত হয় তখন হাইড্রোজেন তৈরি হয় একইভাবে যখন একটি পর্যটন এবং একটি প্রোটন মিলিত হয় তখন একটি আইটেম তৈরি হয় আর এই হাইড্রোজেনকে একসাথে করালেন রেজাল্ট হবে কারণ এবং একসাথে করে তখন তাকে ধ্বংস করতে চায়। যে লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডারে ইউনিভার্সিটির করেছে তা একদিন শুধুমাত্র মানবজাতির নয় বরং আমাকে একেবারে ধ্বংস করে দিতে পারে।
সাল ২০১৮ তে স্পেনের জার্নালিস্ট এবং আজহারের বিরুদ্ধে কোর্টে চলে যান। তাদের মতে লার্জ হেড্রন কোলাইডারের মত হাইস্পিডে করবে একটি মাইক্রোস্কোপ ইনফর্মেশন করতে পারে তখন সে ব্ল্যাকহোল আশেপাশে থাকে। নিচের দিকে টানতে শুরু করবে আর এইভাবে একদিন পুরো পৃথিবীকে গিলে ফেলবে। যদিও এখনও পর্যন্ত এই ধরনের কোন ঘটনাই ঘটেনি আর যদি এত ছোট ব্ল্যাকহোল তৈরি হয়েছে তা কিছু মিলি সেকেন্ডের মধ্যেই পড়ে নষ্ট হয়ে যাবে। আবার অনেকে মনে করেন লার্জ হেড্রন কোলাইডারের ফলে নির্গত হয় এর মধ্যে একটু লেট হতে পারে। ইউনিভার্সিটির ডিস্টেন্স করে অর্থাৎ অন্য প্রান্তে পৌঁছে যাওয়া যায় যাকে আমরা বলে থাকি টাইম টেবিলের উপর অলরেডি। আর হ্যাক ওয়াল সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান। কিন্তু তাদের এই যুক্তি সঠিক ছিল না কারণ আয়োট্রানস্ফের থেকে আর আপার অ্যাটমোস্ফিয়ার এই ধরনের high-energy ফিল্ম লাগাতার ছুটে আসে। কিন্তু আজ পর্যন্ত সেখানে কোনো ধরনের সৃষ্টি হতে দেখা যায়নি আপনারা কি মনে করেন এই লার্জ হ্যাড্রন কলাইডার একদিন সমগ্র পৃথিবীকে ধ্বংস করে দেবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানান।