এরোপ্লেন ১ লিটার তেলে কত কি:মি: যায় বা জেট ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে?

আজকের পোষ্টে আমরা জানবো যে একটা এরো প্লেনে কতটা ফ্যাট থাকে এবং একটা এরোপ্লেন যখন ট্রাভেল করে তখন কতটা তেল খায় । মানে সোজা ভাষায় বলতে গেলে একটা এরোপ্লেন এর মাইলেজ কত ? 

এরোপ্লেন ১ লিটার তেলে কত কি:মি: যায়  বা জেট ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে?
এরোপ্লেন

এরোপ্লেন ১ লিটার তেলে কত কি:মি: যায়

অনেকে মনে করে যে পাইলট এরোপ্লেন কেটে করার আগে ফিউল ট্যাংকে ফুল করে নেয় মানে কোন লঞ্চে যাওয়ার আগে আমরা যেভাবে আমাদের গাড়ির ট্যাংকে ফুল করে ফেলি।তবে এই ধারণাটা কিন্তু সম্পূর্ণ ভুল একটা এরোপ্লেনের ততোটাই যতোটা তার এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার জন্য দরকার হয় ।তবে তার সাথে কিছু এক্সট্রা ফিরল থাকে ফ্লাইট রেগুলেশন মেন্টেন করার জন্য ।একটা প্লেন থেকে যে পর্যন্ত যাবে এই দূরত্ব যাওয়ার জন্য যতটা ফিউল লাগবে এবং তার সাথে এবং ল্যান্ডিংয়ের জন্য যতটা ফিউল লাগবে সেটা কে একসাথে তৃতীয় বলা হয়ে থাকে । অর্থাৎ কমপ্লিট করার জন্য যতটা ফিউজ দরকার সেটাই হলো তবে একটা ট্রিপ লেট করার জন্য এই ফাইলটা যথেষ্ট নয় ।

কারণ আগে থেকেই জানে না যে হাওয়ার ডিরেকশন কি হবে হাওয়ার গতিবেগ কত থাকবে তার সাথে আবহাওয়ার কন্ডিশন অনুযায়ী উচ্চতা অ্যাটিটিউড পরিবর্তন হতে পারে । আর যদি কোন প্লেন কে কম উচ্চতায় উঠতে হয় তবে ফিউচারে অনেক বেশি হয় এই সমস্ত কারণের জন্য ব্যাংকে যেতে হয় তাকে । বলা হয়ে থাকে সাধারণত ৫ পার্সেন্ট হয় এমন কোন প্লেন এয়ারপোর্ট এর দিকে যাচ্ছে । কিন্তু এয়ারপোর্টে কোন একটা একসিডেন্টের কারণে ব্লক হয়ে আছে সেই ক্ষেত্রে একটা প্লেন কোন একটা এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করাবে যাতে কোন সমস্যা না হয় । তার জন্য ফিউল ট্যাংক এর মধ্যে যে ভ্রুটা ভরা হয় তাকে অল্টারনেটিভ সিউড়ি বলা হয় । এবার যদি আপনি অল্টারনেট এয়ারপোর্টে পৌঁছে যান এবং এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের থেকে যদি আপনাকে নির্দেশ দেওয়া হয় যে আমি কিছুক্ষণের জন্য ব্লক আছে । আপনি একটা চক্কর ঘুরে আসুন এই ক্ষেত্রে আপনার শেষ হয়ে গেছে। কন্টিনজেন্সি শেষ হয়ে গেছে এবং যেহেতু আপনি অল্টারনেট এয়ারপোর্টে ল্যান্ড করছেন তার মানে আপনার অল্টারনেটর শেষ হয়ে গেছে তবে এখনো কিন্তু টেনশন নেওয়ার কোনো ব্যাপার নেই ।

কারণ প্রত্যেকটা প্লেনে একটা ফাইনাল রেজাল্ট থাকে যাকে ব্যবহার করে কোন প্লেন ১৫০০ ফিট উচ্চতায় একটা মিনিমাম স্পিড রেখে প্রায় ৩০মিনিট পর্যন্ত উঠতে পারে । এয়ারপোর্ট ক্লিয়ার করার জন্য প্রায় ৩০ মিনিট সময় থাকবে তার সাথে । আপনার কেউ নাম্বার ওয়ান প্রার্থী দেওয়া হবে ল্যান্ডিংয়ের জন্য তার কারণ আপনার প্লেন এমারজেন্সী চলছে এর সাথে একটা অথরিটি থাকে এক্সট্রা পড়ার ইচ্ছে মত ঘুরতে পারে না । এর পেছনে অনেক কারণ আছে যদি পাইলট জানিয়েছে যে এয়ারপোর্ট থেকে সেটাই করতে চলেছে সেখানে এয়ার ট্রাফিক অনেক বেশি হতে পারে । সে ক্ষেত্রে একটু এক্সট্রা তেল ভরে না এ কারণে তাকে একটু এক্সট্রা সময় কাটাতে হতে পারে ।তবে এটাও মাথায় রাখতে হবে যে যত এক্সট্রা ফেভর বেশি বেড়ে যাবে এবং চুলকানো তার সাথে বেড়ে যাবে ।

আরও একটা ফিউল দরকার সেটা হলো এটা ব্যবহার করা হয় কোন প্রিপজিশন থেকে এ পর্যন্ত যাওয়ার জন্য তার সাথে এটা প্লেনের অক্সিলারি পাওয়ার সাপ্লাই করে । এয়ারকন্ডিশন করে এবং ইঞ্জিন স্টার্ট হওয়ার সময় সাহায্য করে আপনি বুঝতে পারলেন যে যখন তখন কোন কোন জিনিসগুলো কে মাথায় রাখতে হয় যেগুলো হয় সেগুলো ডিফারেন্ট। ডিফারেন্ট টাইপ এর হতে পারে যেমন এভিয়েশন এভিয়েশন ইত্যাদির জন্য কোনটা সেটা ডিপেন্ড করে। যে প্লেনের মধ্যে কোন ধরনের ইঞ্জিন লাগানো আছে এবং তারা সাধারণত কোন উচ্চতায় করে । যদি আমরা কথা বলি ৭৪৭ এর মধ্যে হিসেবে ব্যবহার করা হয় এর ফ্রীজিং পয়েন্ট সেলসিয়াস থেকে -৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হয় । যে কারণে রিপ্লাই করতে পারে যদি আমরা বলি তবে এক সেকেন্ডে খরচা করে তাহলে এবার কল্পনা করুন তাকে দশ ঘন্টা ক্লাস করতে হয়।

আরও পড়ুন: সময় কি? ব্ল্যাক হোল-এর কাছে সময় কেন থেমে যায়

তবে তার জন্য প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার লিটার দরকার এর এক কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার জন্য দরকার পড়ে। তবে এখানে একটা অ্যাডভান্টেজ আছে ৪৬৫ জন যাত্রী যাতায়াত করতে পারে যদি আমরা প্রত্যেকে দেখি তবে একজন যাত্রী এক কিলোমিটার যাত্রা করার জন্য 0.003 খরচা হয় । আপনি অনেক সময় এয়ারপোর্টে কিংবা কোন মুভিতে ছবিতে দেখে থাকতে পারেন যে যখন কোন এরোপ্লেন এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে থাকে তখন একটা ছোট্ট বিকাল এর সঙ্গে কানেক্ট থাকে আপনার হয়তো মনে হতে পারে যে কাল থেকে হয়তো

ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে

আরও পড়ুন: এরোপ্লেন কে আবিষ্কার করেন?

এ কানেক্টেড থাকে আপনার হয়তো মনে হতে পারে যে ওই বিকাল থেকে এরোপ্লেন তাকে হয়তো ফিউল ভরা হচ্ছে কিন্তু ব্যাপারটা সম্পূর্ণ আলাদা হয়ে বিকেলটাকে একেবারে অন্য কাজের জন্য ব্যবহার করা হয় ।এই বিকেলগুলো কেজিপি ইউ বলা হয় যার মানে হল অক্সিলারি গ্রাউন্ড পাওয়ার ইউনিট ইউনিট ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই করে থাকে। কারণ যখন এয়ারপোর্টে দাঁড়িয়ে থাকে তখন এনজিওগুলো বন্ধ থাকে যেগুলো ইলেকট্রিসিটি জেনারেট করতে পারে না এই কারনেই মত অবস্থায় এরোপ্লেন থেকে এক্সটার্নাল ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই করতে হয় ।একটা প্লেনের মধ্যে থাকে আর এগুলো ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করা থাকে তা সত্ত্বেও এত বড় হয়েছে ৪৫ জন লোক একসাথে ডুবে যেতে পারবে ।এ সমস্ত ছোট ছোট একে অপরের সাথে একটা চিত্রের মাধ্যমে কানেক্টেড থাকে।


এরোপ্লেন ১ লিটার তেলে কত কিমি যায়  বা জেট ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে 1
এরোপ্লেনের

এজন্য করা হয় যাতে প্লেনের দুটোই সমান পরিমাণে অস্থি থাকে এবং সবসময় একটা ব্যালেন্স পজিশনে থাকে ।যদি কমে যায় তবে অন্য ট্যাঙ্ক থেকে ফিউল এসে সেই জায়গাটা পূরণ করে দেয় । ফ্লাই জেট ইঞ্জিন পর্যন্ত হয় যার জন্য একটা মুখে ব্যবহার করতে হয় । একটা জিনিস এটা প্রচণ্ড পরিমাণে উত্তপ্ত থাকে এর মধ্যে আগুন লেগে যেতে পারে তাকে প্লেনে থাকাটা একটা অ্যাডভান্টেজ এর মধ্যে আগুন লেগে যায় । তবে ওই নষ্ট হয়ে যাবে যাত্রীদের কোন ক্ষতি হবে না এতে প্লেনের মধ্যে ফিরলেন থাকে তার মধ্যে আরও একটা মেকানিজম থাকে । যাকে ব্যবহার করে কোন এমারজেন্সি প্লেনের পাইলট করে দিতে পারে অর্থাৎ প্লেন থেকে বাইরে ফেলে দিতে পারে। যেকোনো সময় প্লেনের মধ্যে কোন ধরনের ঘটনা ঘটে যায় এরকম ধরনের একটা ঘটনা ঘটে ।এর পাশের একটা প্লেনের সাথে  করার কিছুক্ষণের মধ্যেই স্ট্রাইক এর ফলে দুটো ইঞ্জিনই বন্ধ হয়ে যায় । এবং ইমারজেন্সি ইন্টারনেট করাতে হয় এই দুর্ঘটনায় বেঁচে যায় আপনি কিছু নতুন শিখতে পেরেছেন ভিডিওটা যদি ভালো লেগে থাকে তবে অবশ্যই একটা লাইক এবং শেয়ার করতে ভুলবেন না আপনি যদি জেনে থাকেন তবে অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করে বেল নোটিফিকেশন অন করে নিবেন আর যদি সাবস্ক্রাইব করে থাকেন তবে আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আজকে এই পর্যন্তই আবার দেখা হবে পরের জন্য স্ক্রিনের মধ্যে যে কোন একটা আপনি এনজয় করতে পারেন ধন্যবাদ


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url